নন্দীগ্রামের পথেই ভাটপাড়া! ঘটনাস্থল পরিদর্শনে অপর্ণা সেন, কৌশিক সেনরা
বৃহস্পতিবার দুপুরে ভাটপাড়ায় যাচ্ছেন বুদ্ধিজীবীদের একাংশ। দুপুর আড়াইটেয় সেখানে যাচ্ছেন, চন্দন সেন, ওয়াসিম কাপুর, কৌশিকসেন, অপর্ণা সেন-সহ আরও অনেকে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ভাটপাড়ায় যাচ্ছেন বুদ্ধিজীবীদের একাংশ। দুপুর আড়াইটেয় সেখানে যাচ্ছেন, চন্দন সেন, ওয়াসিম কাপুর, কৌশিক সেন, অপর্ণা সেন-সহ আরও অনেকে। বিকেল সাড়ে চারটেয় ব্যারাকপুরের কমিশনারের সঙ্গেও দেখা করার কথা রয়েছে তাঁদের। কবি শঙ্খ ঘোষ এই উদ্যোগকে সমর্থন জানিয়েছেন।
এ
যেন
নন্দীগ্রামের
পরবর্তী
পরিস্থিতি।
সেই
সময়
বুদ্ধিজীবীরা
দুভাগে
ভাগ
হয়ে
গিয়েছিলেন।
নন্দীগ্রাম
পরিদর্শনকারীদের
দলে
যাঁরা
ছিলেন,
এদিন
ভাটপাড়ায়
তাঁদের
অনেককেই
দেখা
যাবে।
আবার
সেদিন
যাঁরা
বিরোধিতা
করেছিলেন,
তাঁদের
অনেকেই
এই
দলে
থাকবেন
বলে
জানা
গিয়েছে।
এদিনের
কর্মসূচি
উপলক্ষ্যে
শিল্পী
সাহিত্যিকদের
তরফে
একটি
বিবৃতিও
প্রকাশ
করা
হয়েছে।
তাতে
বলে
হয়েছে,
শিল্প,
সংস্কৃতি
ও
সম্প্রীতির
জন্য
দীর্ঘকাল
ধরে
সুপরিচিত
জনপদ
ভাটপাড়া
আর
তার
পার্শ্ববর্তী
কাঁকিনাড়া
অঞ্চলজুড়ে
গত
সাধারণ
নির্বাচনের
পর
সপ্তাহাধিক
কাল
ধরে
বীভৎসা
চলছে
তাতে
অনেকের
মতো
তাঁরাও
স্তম্ভিত,
ব্যথিত
ও
শোকার্ত।
দুজন
সাধারণ
দিনশ্রমিকের
নিষ্ঠুর
হত্যার
পাশাপাশি
(হত্যাকারী
এখনও
সরকারীভাবে
অনির্দিষ্ট
ও
অধরা)
ব্যাপকঞ্চল
জুড়ে
অবাধে
যে
সন্ত্রাস
ও
লুটপাট,
বোমাবাজি
চলেছে,
সাধারণ
মানুষের
স্বাভাবিক
জীবন
যাপন
ও
রুটি-রুজি
রোজগারের
উপর
যেভাবে
ক্রমাগত
আক্রমণ
চলেছে
তা
জেনে
তারা
শিল্পসাহিত্যের
সঙ্গে
সমপৃক্ত
বহু
মানুষ,
দূর
থেকে
অসহায়
যন্ত্রণা
অনুভব
করছেন
তাঁরা।
রাজনৈতিক
বা
প্রশাসনিক
রঙ
বিবেচনা
না
করে
প্রকৃত
অপরাধীদের
শাস্তি
দেবার
আর
এই
অঞ্চলের
শান্তি
ও
সম্প্রীতি
ফিরিয়ে
আনার
দাবি
জানানো
হয়েছে
তাঁদের
তরফে।
পুলিশ-প্রশাসনকেও
আরও
সক্রিয়
ও
সজাগ
হবার
আহ্বান
জানানো
হয়েছে।
এই
বিবৃতিকে
যাঁরা
সমর্থন
করেছেন
তাঁদের
মধ্যে
রয়েছেন,
রুদ্রপ্রসাদ
সেনগুপ্ত,
বিভাস
চক্রবর্তী,
অপর্ণা
সেন,
চন্দন
সেন,
অশোক
মুখোপাধ্যায়,
কৌশিক
সেন,
ওয়াসিম
কাপুর,
ভগীরথ
মিশ্র,
স্বপ্নময়
চক্রবর্তী,
শ্যামল
মৈত্র,
দেবাশিস
ভৌমিক,
হিমাদ্রী
সান্যাল,
সুনীতি
মালাকার,
সৈয়দ
হাসমত
জালাল,
অমল
চক্রবর্তী,
ডাঃ
কে
ডি
ঘোষ,
রথীন্দ্রনাথ
ভৌমিক,
নীতিশ
রায়,
শঙ্খ
ঘোষ।
এর আগে ২২ জুন ভাটপাড়া পরিদর্শনে গিয়েছিল বাম ও কংগ্রেসের প্রতিনিধি দল। সেখানে ১৪৪ ধারা জারি থাকার কারণে মিছিল করার অনুমতি দেওয়া হয়নি তাঁদের।