For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

জিটিএ চুক্তি প্রত্যাহার গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার, পাহাড় নিয়ে তৈরি আশঙ্কার বাতাবরণ

গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার জিটিএ চুক্তি প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করলেও তা জিটিএর ওপর কতটা প্রভাব ফেলবে তা নেয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়। কারণ এই জিটিএ চুক্তি পরবর্তীকালে আইনে পরিবর্তিত হয়।

  • |
Google Oneindia Bengali News

জিটিএ চুক্তি থেকে সরে দাড়াল গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। শুক্রবার গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা বিমল গুরুং জিটিএ চুক্তি থেকে সই প্রত্যাহার করে নেন। এর ফলে প্রশ্ন উঠে পডেছে জিটিএ নিয়ে। তবে কেন্দ্র, রাজ্য ও পাহাড়ের এক রাজনৈতিক দলের সমর্থনে গঠিত হওয়া জিটিএর ওপর আদৌ কোনও প্রভাব পড়বে কি না সে প্রশ্নও থেকে যাচ্ছে।

গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার তরফে জিটিএ চুক্তি প্রত্যাহারের বিষয়টি জানিয়ে ভারতের রাস্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এরপর শুক্রবার এক সাংবাদিক সম্মেলন করে বিষয়টি জানান দলের সাধারণ সম্পাদক রোশন গিরি।

জিটিএ চুক্তি প্রত্যাহার মোর্চার, পাহাড়ে শঙ্কা

গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার সাধারণ সম্পাদক রোশন গিরি জানান, ২০১১ সালের ১৮ জুলাই শিলিগুড়ির পিন্টেল ভিলেজে কেন্দ্র, রাজ্য ও গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার মধ্যে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা বা জিজেএমের তরফে সভাপতি বিমল গুরুংয়ের উপস্থিতিতে তিনি নিজে এই চুক্তি স্বাক্ষর করেছিলেন৷

কিন্তু বর্তমানে সেই জিটিএ চুক্তি থেকে তিনি তার স্বাক্ষর প্রত্যাহার করে নিচ্ছেন বলে জানান রোশন গিরি। জিটিএ চুক্তি থেকে স্বাক্ষর প্রত্যাহার করার কারণ হিসেবে তিনি জানান, গোর্খাদের উন্নয়নের জন্য জিটিএ অর্থাৎ গোর্খাল্যান্ড টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন গঠন করা হয়েছিল। কিন্তু গোর্খাদের উন্নয়নের কোনও কাজই হচ্ছে না এই জিটিএ-র মাধ্যমে।

তাঁর অভিযোগ, এত বছরেও গোর্খাদের কোনো উন্নয়ন করতে পারেনি জিটিএ। প্রতি বছর জিটিএতে ত্রিপাক্ষিক মিটিং হওয়ার কথা থাকলেও বহু বছর কোনো মিটিং হয়নি। শেষ মিটিং হয়েছিল ২০১৫ সালের ২৯ জানুয়ারি। আর আজ ২০২৩-এর ২৭ জানুয়ারি। অর্থাৎ ৮ বছর কোনও বৈঠক হয়নি।

যদিও গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার জিটিএ চুক্তি প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করলেও তা জিটিএর ওপর কতটা প্রভাব ফেলবে তা নেয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়। কারণ এই জিটিএ চুক্তি পরবর্তীকালে আইনে পরিবর্তিত হয়। তার ফলে চুক্তি প্রত্যাহারের কতাটা সারবত্তা রয়েছে বর্তমানে, তা সময়ই বলবে।

গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার সাধারণ সম্পাদক রোশন গিরির বক্তব্য, "আমরা আমাদের সই প্রত্যাহারের মাধ্যমে সমর্থন উঠিয়ে নিলাম। এর পরে আগামীদিনে এই জিটিএ-এর ভাগ্য সম্পূর্ণভাবে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করবে। আমাদের কোনও দায় থাকবে না।" গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার এই সিদ্ধান্তের পর আশঙ্কা থেকেই যায়, পাহাড় ফের উত্প্ত হয়ে উঠবে না তো! কারণ গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে ফের জোটবদ্ধ হচ্ছে পাহাড়ের দলগুলি।

English summary
Gorkha Janmukti Morcha withdraws GTA agreement and hill again in fear of agitation on Gorkhaland.
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X