মহিলার সাথে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং পরিচয় , জালিয়াতির শিকার যুবক
মহিলার সাথে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং পরিচয় , জালিয়াতির শিকার যুবক
জালিয়াতি চক্রের শিকার তরুণ। সোশ্যাল মাধ্যমে নেটওয়ার্কিং সাইটে বন্ধুত্ব করে চক্রের শিকার হল ওই তরুণ।
কলকাতায় ক্রিকেট খেলতে এসে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং অ্যাপে একটি মেয়ের সাথে বন্ধুত্ব হয় জনৈক তরুণের। নির্দিষ্ট স্থানে দেখা করার কথা হলো উভয়ের মধ্যে। এই অবধি গল্পটা চেনা । গোলমাল এর পরেই।
কথামতন নির্দিষ্ট দিনে বাগুইহাটি পৌঁছোলেন তরুণ। কিন্তু বান্ধবীর সাথে দেখা তো হলোই না উপরন্ত বুঝতে পারেন তিনি এক জালিয়াতি চক্রের শিকার হয়েছেন। একদল দুষ্কৃতী সর্বস্ব লুটের আশায় এই জাল ছড়াচ্ছে শহরের আনাচে-কানাচে। তারা আটক করে ওই তরুণকে। মোবাইল ফোন এবং গলার হার ছিনিয়ে নেওয়া হয়। মুক্তির শর্ত স্বরূপ নিরুপায় তরুণকে পেটিএম এর মাধ্যমে দিতে বাধ্য করা হয় ষাট হাজার টাকা।
২রা নভেম্বর সমস্ত ঘটনার বিবরণ দিয়ে বাগুইআটি থানায় কেস রুজু করেন ওই তরুণ। তারপর কয়েকদিনের পুলিশি তৎপরতায় ধরা পড়ে এই দুষ্কৃতি দল। গ্রেপ্তার হয় চার আসামী। উদ্ধার হয় ছিনতাই হওয়া ওই তরুণের গলার হার।
তদন্তের অগ্রগতিতে আরও সত্য উদঘাটিত হওয়ার অপেক্ষায়। জালিয়াতি বিভিন্ন ভাবে করে থাকে লোকজন। এর ঝুরি ঝুরি উদাহরণ রয়েছে। কিন্তু শয্যাশায়ী হয়েও কী এমনটা করা যায়? আলবাত যায়। মহিলা সেটাই করেছেন। তবে শেষে তিনি ধরা পড়ে গেছেন।
৬ লক্ষ পাউণ্ডে বেশি সে পাচার করতে গিয়েছিল। আর সেটা করতে পড়ে গিয়েছেন ধরা। বিচারক বলেছেন যে এটি সম্ভবত ইংরেজ আদালতের সামনে আসা সবচেয়ে বড় জালিয়াতি। ফ্রান্সেস নোবেল, হার্টফোর্ডশায়ার কাউন্টি কাউন্সিল থেকে হাজার হাজার পাউন্ড কেয়ার প্যাকেজের অর্থ প্রতারণা করার জন্য কর্মীদের বোকা বানিয়েছিলেন।
এই বিরাট পরিমাণ টাকা তার মেয়ে এবং জামাইকে দেওয়া হয়েছিল যারা কানাডা, সান ফ্রান্সিসকো, বোস্টন এবং অরল্যান্ডোতে উত্তর আমেরিকার বিলাসবহুল ছুটি উপভোগ করতে গিয়েছিল। ২০০৫ এবং ২০১৮-এর মধ্যে, নোবেল কাউন্সিলকে বোঝান যে তার অবস্থা এতটাই গুরুতর যে তার স্টিভেনজ, হার্টফোর্ডশায়ারের কাছে ড্যাচওয়ার্থে তার বাংলোতে তাঁর সার্বক্ষণিক হোম কেয়ার প্রয়োজন। কিন্তু তা আদতে একাবেরাই তা নয়। সময় লাগবে।
রোগী দেখতে দেখতে অবসাদগ্রস্ত মন, নিজেদের চিকিৎসায় ডাক্তার নার্সদের ক্যাট ওয়াক