বাংলা আবার ভারত-সভায় শ্রেষ্ঠ আসন পেল! মমতার ‘পরিকল্পনা’য় এল সেরার স্বীকৃতি
বাংলার কন্যাশ্রী বিশ্বসেরার স্বীকৃতি ছিনিয়ে এনেছিল আগেই। এবার সৌন্দর্যায়নে জুটল জাতীয় খেতাব। দেশের সেরা হয়ে স্কচ অ্যাওয়ার্ড জিতে নিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলা।
বাংলার কন্যাশ্রী বিশ্বসেরার স্বীকৃতি ছিনিয়ে এনেছিল আগেই। এবার সৌন্দর্যায়নে জুটল জাতীয় খেতাব। দেশের সেরা হয়ে স্কচ অ্যাওয়ার্ড জিতে নিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলা। বাংলা আবার ভারত সভায় শ্রেষ্ঠ আসন লাভ করল। রাজ্যজুড়ে সৌন্দর্যায়নের যে কর্মযজ্ঞ চলছে, তাতে এবার মিলল জাতীয় স্বীকৃতি।
পাটুলিতে ভাসমান বাজার তৈরি করেছে রাজ্য। বাজারেরও যে এমন সৌন্দর্যায়ন করা যায়, তা চোখে না দেখলে বিশ্বাসই হবে না। ফলে এই ভাসমান বাজারের পরিকল্পনা অন্য রাজ্যকে পিছিয়ে দিয়েছে লড়াইয়ে। শুধু কি তাই, সেইসঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ক্ষমতায় আসার পর গ্রন জোনের উন্নতি করা হয়েছে। ইকো ট্যুরিজম থেকে শুরু করে সোলার হাই মাস্ক এলইডি আলোর ব্যবহারে দিগন্ত রচনা করেছে রাজ্য।
এবার রাজ্য পুর সম্পত্তিকর প্রদানের ক্ষেত্রে মোবাইল অ্যাপ ও ওয়েব পোর্টাল চালু করেছে। পুরুলিয়ায় সাহেব বাঁধে ইকো ট্যুরিজম গড়ে তুলেছে। আসানসোল দুর্গাপুর ডেভেলপমেন্ট এরিয়ায় অনলাইন কর ব্যবস্থা চালু হয়েছে। সমব্যাথী প্রকল্প চালু হয়েছে। এবং সোলার হাই মাস্ক এলইডি-তে সাজিয়ে তোলা হয়েছে আলিপুরদুয়ার জেলা।
এইসব প্রকল্পে সাফল্য বিবেচনা করেই পশ্চিমবঙ্গকে স্কচ অর্ডার অফ মেরিট অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। প্রশাসনিক উৎকর্ষতা ও সৌন্দর্যায়নের নিরিখে এই খেতাব দেওয়া হয়। সেই কারণে বিভিন্ন সৌন্দর্যায়ন প্রকল্পের সঙ্গে সঙ্গে প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে বিরল পারফরম্যান্স, অর্থনীতি, ব্যাঙ্কিং, সরকার পরিচালনা ও কর্পোর্ট নাগরিকত্বে বিশেষ ভূমিকাও বিবেচিত হয়েছে। এছাড়া গ্রামূীণ ক্ষেত্রে গ্রিভ্।যান্স ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, অ-অ্যাটেডেন্স, ই-ট্র্যাকিং ব্যবস্থা পুরস্কার ছিনিয়ে আনতে সাহায্য করেছে। ফের একবার এই স্কচ অ্যাওয়ার্ড দেশের মধ্যে উজ্জ্বল করেছে বাংলার মুখ।