এবার ফ্যাশন র্যাম্পে মদন মিত্র, শুরুতেই হাঁকালেন ছক্কা
Array
মদন মিত্র আর এখন আর শুধু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নেই। তিনি এখন এন্টারটেনার। তাই তাঁকে গানের অনুষ্ঠান থেকে শুরু করে রান্না হয়ে কোনও গেম শো সবতেই দেখা যায়। আর তাঁর দলনেত্রী নিজেই বলেছেন মদন মিত্র কালারফুল বয়। সেই কালারফুল বয়কে এবার দেখা গেল ফ্যাশন র্যাম্পে। তাঁর সঙ্গে হাঁটলেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।
মদন মিত্রের হলুদ চশমা একটা স্টাইল স্টেটমেন্ট হয়ে গিয়েছে। এটা এখন পুরনো। নতুন ট্রেন্ড সেট করতে মদন মিত্র পৌঁছে গেলেন সোজা র্যাম্পে। শো স্টপার হলেন বিধায়ক মদন মিত্র স্বয়ং। সঙ্গে আবার রচনা ব্যানার্জি। তিনি হাঁটলেন ইন্দো-বাংলা ফ্যাশন শঅ-তে। যার নাম রচনা-ক্রিয়েশন। আরবানার এই অনুষ্ঠান হয়েছিল। এই প্রথম দুই বাংলা নতুন ফ্যাশন ভূষণের এক সুতোয় বাঁধা পড়ল আর মধ্যমণি কালারফুল বয় এমএম। উজ্জ্বল উপস্থিতি ছিল ওপার বাংলার স্বনামধন্য ফ্যাশন আইকন বস্ত্র ব্যবসায়ীরা।
মদন মিত্র বলেন, আর্টকে সুন্দরভাবে এখানে তুলে আনা হয়েছে। এর মধ্যে অভিনবত্ব আছে। এটা রচনা করেছেন , আমার ভালো লাগছে। তাছাড়া আরও একটা বিষয় হল আমার মনে হয়েছে যে এবার রচনা যে কালেকশন নিয়ে এসেছে সেগুলো পুজোয় মেয়েদের নতুন ট্রেন্ড হয়ে যেতে পারে কারণ, এর মধ্যে সত্যিই অভিনবত্ব আছে। মানুষ এখন সেই নতুন জিনিষ প্রতি মুহূর্তে চায়। সেটা রচনার এই যে শাড়ির উপর শিল্প সেটা মানুষকে দিতে পারবে বলে আমি মনে করি। ঝড়ের গতিতে সময় এগোচ্ছে। প্রতিদিন ফ্যাশন পরিবর্তন হচ্ছে। সেখান থেকে নিজেকে অন্যরকম কিছু না করলে টিকে থাকা যাবে না। রচনার অ্যাডভান্টেজ হল ও নিজেই একটা ব্র্যান্ড। সেটাই ওঁর কাজকে আরও বেশি করে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে সাহায্য করবে বলে আমি মনে করি।"
'
রচনা ব্যানার্জি বলেছেন যে, "আমি এই কাজটা এতদিন অনলাইনেই করতাম। এবার মানুষ চাইছে যে আপনার দোকান কোথায়? সেখানে আমরা যাব। মানুষ যখন চাইছে তখন সেই চাহিদা অনুযায়ী দুই বাংলার কাজকে একসঙ্গে মিলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি।"