ভবানীপুরের জোড়া খুনে এখনও ফেরার মাস্টার মাইন্ড, ভিন রাজ্য থেকে গ্রেফতার চতুর্থ ও পঞ্চম অভিযুক্ত
ভবানীপুরের জোড়া খুনে ভিন রাজ্য থেকে গ্রেফতার আরও ২!
ভবানীপুরের জোড়ো খুনে এখনও মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা না গেলেও, ঘটনায় সময় শাহ-বাড়িতে ঢোকা দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এদের একজনের নাম সন্তোষ। তাকে ওড়িশার জাজপুর থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যদিকে উত্তর প্রদেশ থেকে বিশাল বর্মন নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় ৫ জনকে গ্রেফতার করা হল। প্রথমে গ্রেফতার করা হয় ৩ জনকে।
৬ জুন খুনের ঘটনা
গত
৬
জুন
দুপুরে
ভবানীপুরে
নিজের
বাড়িতেই
খুন
হয়ে
যান
অশোক
শাহ
এবং
রশ্মিতা
শাহ।
অশোক
শাহকে
কুপিয়ে
খুনে
করা
হলেও,
রশ্নিতা
শাহকে
গুলি
করে
খুন
করা
হয়।
পুলিশ
৭২
ঘন্টার
মধ্যে
এই
খুনের
ঘটনার
কিনারা
করে।
টাকা
ধার
নেওয়া
মেজো
জামাইয়ের
এক
আত্মীয়ই
এই
খুনের
ঘটনার
মাস্টার
মাইন্ড
বলে
তদন্তে
জানতে
পারে
পুলিশ।
২০১৯-এ
মেজো
জামাইয়ের
যে
আত্মীয়
টাকা
ঘার
নিয়েছিলেন
তিনি
করোনা
আক্রান্ত
হয়ে
মারা
যান।
পরবর্তী
সময়ে
অশোক
শাহ
টাকা
ফেরত
পেতে
তাঁর
ভাইকে
বলেন।
কিন্তু
ব্যবসা
খারাপ
চলার
অজুহাতে
সেই
টাকা
ফেরাতে
চাইছিলেন
না
ওই
ব্যক্তি।
আক্রোশ
মেটাতে
শাহ
দম্পতিকে
খুনের
পরিকল্পনা
করে
ওই
ব্যক্তি।
সঙ্গে
নেয়
লিলুয়ায়
নিজের
পাড়ার
তিনজনকে।
এর
হল
সুবোধ
সিং,
যতীন
মেহতা
এবং
রত্নাকর
নাথ।
তদন্তকারীদের
সূত্রে
খবর,
সুবোধই
কুপিয়ে
খুন
করেছিল
অশোক
শাহকে।
দর কষাকষির পরে হত্যা
জানা
গিয়েছে,
৬
জুন
সোমবার
দুপুরে
টাকা
ফেরতে
দেওয়ার
কথা
বলেই
ভবানীপুরের
ওই
বাড়িতে
গিয়েছিল
সবাই।
অন্যদিকে,
অশোক
শাহ
পরিচিতজনকে
দেখে
দরজা
খুলে
দিয়েছিলেন।
এমন
কী
অশোক
শাহ
তাদের
জন্য
জলও
আনেন।
১
লক্ষ
টাকার
দেনা
কমে
মেটানো
যায়
কিনা
তা
নিয়ে
গর
কষাকষি
শুরু
হয়।
এরপরেই
অশোক
শাহকে
কোপানো
হয়।
সেই
সময়
অস্ত্রের
হাতল
খুলে
যায়।
যার
জেরে
রশ্মিতা
শাহকে
মাথায়
গুলি
করে
খুন
করে
আততায়ীরা।
শুক্রবার গ্রেফতার ২
খুনের পরে লিলুয়ায় পালিয়েছিল বিশাল বর্মন। সেখান থেকে যায় উথ্তর প্রদেশে। শুক্রবার গভীর রাতে সেখান থেকে বিশাল বর্মনকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশ। এছাড়াও ওড়িশা থেকে গ্রেফতার করা হয় সন্তোষ নামে আরও এক ব্যক্তিকে। পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজ থেকে এলাকায় যাওয়া অপরিচিতদের চিহ্নিত করে এবং পরে গ্রেফতার করে তিনজনকে। পরে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে গ্রেফতার করা হয় এই দুজনকে।
লুট করা হয় টাকা এবং গয়নাও
খুনের
ঘটনা
ছিল
পূর্ব
পরিকল্পিত।
কিন্তু
এই
ঘটনাকে
অন্য
দিকে
রূপ
দিতে
শাহ-দম্পতির
আলমারি
থেকে
ত্রিশ
হাজার
টাকা
এবং
গয়নাও
লুট
করে
অভিযুক্তরা।
যদিও
ঘটনার
পিছনে
টাকা
লেনদেনের
বিষয়
থাকতে
পারে
অনুমান
করে
পুলিশ
তিন
মেয়ে-সহ
অন্য
আত্মীয়দের
জিজ্ঞাসাবাদ
করে।
সেখানে
ছোট
পেয়ে
টাকা
ধারের
কথা
জানায়।
তার
পরেই
পুলিষ
খুনের
ঘটনার
কিনারা
করে।
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেছেন ক্রস ভোট দেওয়া কংগ্রেস বিধায়ক মোদীর উপর ভরসা রাখেন