ডেঙ্গি নির্মূল করতে গেলে সচেতনতাই একমাত্র পথ, ‘ডেঙ্গি বিজয়’ কর্মসূচির সূচনা ফিরহাদ হাকিমের
ডেঙ্গি নির্মূল করতে গেলে সচেতনতাই একমাত্র পথ, ‘ডেঙ্গি বিজয়’ কর্মসূচির সূচনা ফিরহাদ হাকিমের
'টিকা আবিষ্কার হলেই করোনা নির্মূল করা যাবে। কিন্তু ডেঙ্গু নির্মূল করতে গেলে সচেতনতাই একমাত্র পথ। তাই মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়ালেই নির্মূল করা যাবে ডেঙ্গু।' রবিবার 'ডেঙ্গু বিজয়' অভিযানে এসে জানালেন পুরো নগর উন্নয়নমন্ত্রী তথা পুরো প্রশাসক মন্ডলীর চেয়ারম্যান ফিরহাদ হাকিম।
এদিন
দক্ষিণ
কলকাতায়
'ডেঙ্গু
বিজয়'
কর্মসূচির
শুভ
সূচনা
করে
তিনি
আরও
জানান,
'আমরা
একটু
সচেতন
হলেই
ডেঙ্গুকে
রুখে
দিতে
পারি।
খেয়াল
রাখতে
হবে
বাড়ির
আশেপাশে
কোথাও
জল,
নোংরা
আবর্জনা
যেন
না
জমে
থাকে।
তাহলেই
দ্রুত
পরিষ্কার
করতে
হবে।
নইলে
ওই
নোংরা
আবর্জনা
জমা
জলের
মধ্যে
জন্ম
নিতে
পারে
ডেঙ্গুর
লার্ভা।
যার
এক
কামড়ে
ডেঙ্গু
হয়ে
মানুষ
মারা
যেতে
পারে।
তাই
নিজেদের
সচেতন
করে
তুলতে
হবে।'
মূলত
এদিন
থেকেই
শুরু
হয়
সারা
রাজ্য
জুড়ে
ডেঙ্গু
মোকাবিলায়
'ডেঙ্গু
বিজয়'
অভিযান।
কলকাতা
পুরনিগম
সূত্রে
জানা
গিয়েছে,
আগামী
তিন
মাস
ধরে
প্রতি
১৫
দিন
অন্তর
লাগাতার
এই
কর্মসূচি
রাজ্যজুড়ে
চলবে।
এর আগে পুরো নগর উন্নয়ন দপ্তরের পক্ষ থেকে চিঠি দিয়ে সমস্ত পুরসভাগুলিকে এই কর্মসূচি গ্রহণের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই মতই এদিন বেশিরভাগ পুরসভাতেই কর্ডিনেটর বা কাউন্সিলররা ডেঙ্গু বিজয় অভিযান কর্মসূচি গ্রহণ করে। বাকিরা নিজস্ব সূচি অনুযায়ী এই কর্মসূচি পালন করবে।
এদিন দক্ষিণ কলকাতার ৮২ নম্বর ওয়ার্ডে ফিরহাদ হাকিম পুরসভার স্বাস্থ্য ও জঞ্জাল সাফাই বিভাগকে সঙ্গে নিয়ে এলাকা ঘুরে জঞ্জাল সাফাই, মশার লার্ভা নিধন করেন। এর পাশাপাশি ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মানুষের কি করনীয় ও কিভাবে সচেতন থাকবেন সেই সম্পর্কিত লিফলেটও নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়। এদিন সকালে পুর ও নগর উন্নয়ন মন্ত্রী ডেঙ্গু বিজয় অভিযানে বেড়িয়ে কোথাও কোথাও নিজের হাতেও ময়লা পরিস্কার করেন।