নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর ২০ হাজার অতিরিক্ত সেনা মোতায়েনের কথা অস্বীকার পাকিস্তানের, আসল রহস্য কোথায়
নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর ২০ হাজার অতিরিক্ত সেনা মোতায়েনের কথা অস্বীকার পাকিস্তানের, আসল রহস্য কোথায়
ভারত-চিন সংঘাতের আবহে গত কয়েকদিন থেকেই দাঁত নখ বার করতে শুরু করেছে পাকিস্তান। একদিকে যখন লাদাখে মুখোমুখি ভারত-চিনের সেনাবাহিনী তখনই পাক অধিকৃত কাশ্মীরের গিলগিট-বালতিস্তানে ইসলামাবাদের তরফে ২০ হাজার বাড়তি সেনা পাঠানোর খবর শোনা যায়। যদিও বর্তমানে এই খবরকে 'ভুয়ো ও দায়িত্বজ্ঞানহীন’ বলে উড়িয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনা।
অতিরিক্ত সেনা মোতায়েনের কথা অস্বীকার পাকিস্তানের
বর্তমানে পাক সামরিক বাহিনীর মিডিয়া শাখা টুইটারে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে লালফৌজের গতিবিধির কথাটিও অস্বীকার করে। ইসলাবাদের স্পষ্ট বক্তব্য, পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরের স্কার্ডু বিমানঘাঁটি কোনোভাবেই চিন ব্যবহার করছে না। যদিও বর্তমানে অনেক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞই এই ঘোষণাকে ভারতকে চাপে রাখতে পাকিস্তানের নতুন চাল বলে মনে করছেন।
গিলগিট বালতিস্তান নিয়ে কী বলছে পাক সেনা ?
এদিকে এই প্রসঙ্গে পাকিস্তানের এই প্রসঙ্গে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মেজর বাবর ইফতিখার বলেছেন, ‘নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন এবং চিন কর্তৃক স্কার্ডু এয়ারবেস ব্যবহারের যে খবর আসছে তা সর্বৈবভাবে মিথ্যা, দায়িত্বজ্ঞানহীন একধরণের প্রচার। ওই জায়গায় কোনও অতিরিক্ত বাহিনীর জওয়ানদের মোতায়েন করা হয়নি। একই সাথে পাক ভূ-খন্ডেও চিনা সেনার গতিবিধির কথাও আমরা অস্বীকার করছি।"
পাকিস্তানের কুখ্যাত ‘ব্যাট’ বাহিনী দিয়ে হামলার ছক
সূত্রের খবর, এর আগে একাধিক মিডিয়া রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল চিনকে সহায়তা করতে গিলগিট-বালতিস্তান এলাকার দিকে সৈন্য পাঠিয়েছে পাকিস্তান। চিনা সেনার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার জন্য ২০,০০০ অতিরিক্ত বাহিনী লাদাখের দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলেও শোনা যাচ্ছিল। এমনকি পাকিস্তানের কুখ্যাত ‘ব্যাট' বাহিনীকে দিয়ে ভারতে হামলা চালানোর পরিকল্পনাও ছক করা হচ্ছে বলেও খবর মিলেছিল।
প্রয়োজেন পাকিস্তানের মাটি ব্যবহার করতে পারে চিন, বলছে ভারতীয় ইন্টালিজেন্স
কিন্তু
বর্তমানে
এই
সব
তথ্যই
অস্বীকার
করেছে
পাক
সেনা।
যদিও
সূত্রের
খবর,
ভারতে
ইতিমধ্যে
প্রায়
১০০
পাক
জঙ্গি
অনুপ্রবেশ
ঘটেছে।
কাশ্মীরের
পাহাড়ি
এলাকাতেই
বিভিন্ন
জায়গায়
তারা
আত্মগোপন
করে
আছে
বলে
খবর।
অন্যদিকে,
প্রয়োজন
পড়লে
পাকিস্তানের
মাটিকে
যে
চিন
ব্যবহার
করবেই,
সেই
আভাস
ভারতের
মিলিটারি
ইন্টালিজেন্সের
কাছে
ছিলই।
এমতাবস্থায়
চিনা
আগ্রাসনের
যথাযথ
জবাব
দিতে
পাক
সীমান্তের
কাছে
পাঠানকোট,
আম্বালা,
চণ্ডীগড়
বিমানঘাঁটির
কাছে
তত্পড়তা
বাড়িয়েছে
ভারতীয়
বায়ুসেনা।
নিয়ে
আসা
হয়েছে
একঝাঁক
ফাইটার
জেট।
স্বদেশি মোদী বেহাত করছে রেল, রিফর্মের নামে ধোঁকা দিচ্ছেন নমো, অভিযোগ বাম সাংসদের