সেকী! ফটোগ্রাফার আনতে ভুলে যাওয়ায় বিয়ে করতে রাজি হলেন না কনে
সেকী! ফটোগ্রাফার আনতে ভুলে যাওয়ায় বিয়ে করতে রাজি হলেন না কনে
ফটোগ্রাফারকে সঙ্গে আনতে ভুলে যাওয়ায় বিয়ে করতে রাজি হননি এক কনে। এও কী সম্ভব! হ্যাঁ এমনই ঘটনা ঘটেছে রবিবার উত্তরপ্রদেশের কানপুর দেহাত জেলার একটি গ্রামে। ঘটনাটি পুলিশ পর্যন্তও পৌঁছায়। শুধুই কী ফটোগ্রাফার না আনায় বিয়ে করতে অস্বীকার করলেন কনে, না কী অন্য কিছু। কি বললেন কনে?
বিয়ের
দিন
বর
পরিবারের
সদস্য,
বন্ধুদের
সঙ্গে
নিয়ে
বিয়ে
করতে
আসেন।
আর
সেখানেই
বাধে
বিপত্তি!
কনে
যখন
বুঝতে
পারেন
বর
এসে
গেলেও
সঙ্গে
করে
তাঁরা
ফটোগ্রাফার
আনেননি।
তখন
তিনি
প্রচণ্ড
রেগে
যান।
আর
বিয়ে
করতে
অস্বীকার
করেন।
শুধু
তাই
নয়
বিয়ের
জায়গা
ছেড়ে
চলে
যেতে
চান
কনে।
সবাই
তাঁকে
বোঝাতে
চাইলেও
তিনি
সেটি
বুঝতে
চাননি।
তাঁর
পরিবারের
লোক
ও
বয়স্ক
ব্যক্তিরা
তাঁকে
বারবার
বোঝানোর
চেষ্টা
করলেও
তাঁরা
ব্যর্থ
হন।
তিনি
বলেন,
বিয়ে
মানেই
একটি
স্মরণীয়
দিন।
এই
দিনটিতে
সমস্ত
কিছু
ক্যপচার
বা
ফেমবন্দি
না
করা
যায়,
তাহলে
এর
মানে
কী।
তিনি
আরও
বলেন,
যে
মানুষটি
আজ
আমার
বিয়ের
কথা
ভাবেননি,
সে
আমার
সারা
জীবনের
দায়িত্ব
নেবে
কি
করে?
শেষমেশ
ঘটনাটি
থানা
পর্যন্ত
পৌঁছায়।
তবে
পারিবারিকভাবে
সব
মিটেও
যায়।
গরমে নিজেকে ফিট রাখবেন কী করে? টিপস দিচ্ছেন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ মায়াঙ্ক সিংহল
উভয় পক্ষের পারিবারিক সম্মতিতে নগদ টাকা ও মূল্যবান নানান জিনিস তাঁরা ফেরত দিয়ে দেন। মঙ্গলপুর থানার এসআই দরি লাল বলেন, বিষয়টি নিয়ে পারিবারিক ভাবেই মিটিয়ে নেওয়া হয়েছে। দুই পক্ষ একে অপরকে দেওয়া টাকা ও অন্যান্য জিনিস ফেরত দিয়েছেন। এরপর বর কনে ছাড়াই তাঁর বাড়িতে ফিরে যান। তিনি আরও বলেন, ফটোগ্রাফার ও ভিডিওগ্রাফার নিয়ে তাঁদের মধ্যে অশান্তি বেধে যায়। আর কনে এই বিষয় নিয়ে খুব রেগে যান। কারণ বরপক্ষ ফটোগ্রাফারের ব্যবস্থা না করায় এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। কনে বিয়ে করতে অস্বীকার করেছে। তবে, পারিবারিক ভাবেই সমস্ত বিষয় তাঁরা নিজেরাই সমাধান করে নিয়েছেন।