জম্মু ও কাশ্মীরে মানবাধিকার! চাপ বাড়াচ্ছে আমেরিকা
জম্মু ও কাশ্মীরের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তা ব্যক্ত করে চাপা বাড়াল আমেরিকা।
জম্মু
ও
কাশ্মীরের
মানবাধিকার
পরিস্থিতি
নিয়ে
চিন্তা
ব্যক্ত
করে
চাপা
বাড়াল
আমেরিকা।
সেদেশের
আইনসভার
দুই
সদস্য
সেক্রেটারি
অফ
স্টেট
মাইক
পম্পেয়োর
কাছে
দাবি
জানিয়েছেন,
যাতে
কাশ্মীরে
যোগাযোগ
ব্যবস্থায়
যে
নিষেধাজ্ঞা
জারি
রয়েছে,
তা
যেন
তুলে
নেওয়া
হ।
পাশাপাশি
যাঁদের
আটক
রাখা
হয়েছে,
তাঁদের
যেন
ছেড়ে
দেওয়া
হয়।
১১ সেপ্টেম্বর পাঠানো চিঠিতে একমাত্র ইন্ডিয়ান-আমেরিকান কংগ্রেসওম্যান প্রামিলা জয়পাল এবং কংগ্রেসম্যান জেমস পি ম্যাকগোভান বলেছেন, আন্তর্জাতিক মিডিয়া এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলিকে অবিলম্বে জম্মু ও কাশ্মীরে যেতে দেওয়া হোক।
চিঠিতে বলা হয়েছে, যেন ভারত সরকারকে চাপ দিয়ে কাশ্মীরের যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করা হয়। পাশাপাশি যাঁদেরকে আটক রাখা হয়েছে, তাঁদেরও যাতে মুক্তির বন্দোবস্ত করা হয়। কাশ্মীরে যাতে ধর্মীয় সহিষ্ণুতা বজার রাখা হয় তার জন্যও আবেদন করা হয়েছে।
I continue to be deeply concerned about credible reports of a humanitarian crisis in Jammu & Kashmir. Even in complex situations, we look to strong democratic allies like India to uphold basic human rights and due process.
— Rep. Pramila Jayapal (@RepJayapal) September 11, 2019
Read my letter with @RepMcGovern to @SecPompeo ⬇️ pic.twitter.com/sVwVwXFyWy
তাঁরা বলেছেন, সংবাদ মাধ্যমে বেশ কিছু রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে, কাশ্মীরে কোনও কারণ না দেখিয়েই হাজার হাজার মানুষকে বন্দি বানানো হয়েছে। টেলিফোন এবং ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। কারফিউ জারি করা হয়েছে।
৫ অগাস্ট রাজ্যসভায় কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা রদ করা হয়। একইসঙ্গে জম্মু ও কাশ্মীরকে ভেঙে দুটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল তৈরি করা হয়।