কড়া পদক্ষেপ ত্রিপুরা সরকারের! জারি হল নির্দেশিকা
পশ্চিম ত্রিপুরা জেলায় কমপক্ষে ৭৮ টি অবৈধ নির্মাণ ভেঙে দেওয়া হবে। এমনটাই জানানো হয়েছে ত্রিপুরা সরকারের তরফে। এই অবৈধ নির্মাণের মধ্যে রয়েছে রাজনৈতিক দলগুলির অফিস এবং শ্রমিক সংগঠনের অফিসও
পশ্চিম ত্রিপুরা জেলায় কমপক্ষে ৭৮ টি অবৈধ নির্মাণ ভেঙে দেওয়া হবে। এমনটাই জানানো হয়েছে ত্রিপুরা সরকারের তরফে। এই অবৈধ নির্মাণের মধ্যে রয়েছে রাজনৈতিক দলগুলির অফিস এবং শ্রমিক সংগঠনের অফিসও।
অবৈধ
নির্মাণ
যেখানে
রয়েছে,
সেই
বাড়িগুলির
মালিকদের
নোটিশও
দেওয়া
হয়েছে।
শুধুমাত্র
পশ্চিম
ত্রিপুরা
জেলায়
প্রায়
৭৮
টি
জায়গায়
সরকারি
জমিতে
এই
সব
অবৈধ
নির্মাণ
গড়ে
তোলা
হয়েছে।
নোটিশের
মাধ্যমে
দখলদারদের
সাতদিনের
মধ্যে
সেখানকার
জিনিসপত্র
সরিয়ে
নিতে
বলা
হয়েছে।
জানিয়েছেন
জেলাশাসক
মিলিন্দ
রামটেক।
৬
মে-র
পর
ত্রিপুরা
রাইফেলস
এবং
রাজ্য
পুলিশকে
সঙ্গে
নিয়ে
অবৈধ
নির্মাণগুলি
ভাঙা
হবে
বলে
জানিয়েছেন
জেলাশাসক।
প্রয়োজন
পড়লে
কেন্দ্রীয়
বাহিনীকেও
ডেকে
পাঠানো
হবে
বলে
জানিয়েছেন
তিনি।
অবৈধ নির্মাণ নিয়ে শুরু করা সার্ভে ২৫ দিনেই শেষ করা হয়। এরই মধ্যে যদি আরও অবৈধ নির্মাণের খোঁজ পাওয়া যায়, তাহলে তা এরই মধ্যে চিহ্নিত করে নোটিশ দেওয়া হবে জানানো হয়েছে।
ক্যাবিনেটে অবৈধ নির্মাণ ভাঙার সিদ্ধান্ত হয়েছে। অবৈধ নির্মাণগুলির ওপরে নোটিশ টানিয়েও দেওয়া হয়েছে। যদি অবৈধ নির্মাণের মধ্যেকার জিনিস বের করে না নেওয়া হয়, তাহলে ভাঙার কাজ শুরু হলে প্রশাসন তার দায় নেবে না বলে জানিয়েছেন পশ্চিম ত্রিপুরার জেলাশাসক।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, বেশিরভাগ অবৈধ নির্মাণ কোনও নামেই নথিভুক্ত নেই। সিপিএম-এর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রমা দাস জানিয়েছেন, রাজ্যে থাকা দলীয় অফিসগুলির মালিকানা নিয়ে তিনি জানেন না।