আপ সরকারের ডাকা অধিবেশন বাতিল করলেন রাজ্যপাল! গণতন্ত্রের হত্যা বললেন কেজরি
কনফিডেন্স মোশান পাশ করানোর জন্য বিশেষ অধিবেশন ডাকে পাঞ্জাবের আপ সরকার। কিন্তু সে রাজ্যের রাজ্যপাল (Banwarilal Purohit) বনোয়ারিলাল পুরোহিত সেই অধিবেশন বাতিল করে দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার পাঞ্জাবের বিধানসভায় ওই অধিবেশন হওয়ার ক
Punjab Assembly Special Session: কনফিডেন্স মোশান পাশ করানোর জন্য বিশেষ অধিবেশন ডাকে পাঞ্জাবের আপ সরকার। কিন্তু সে রাজ্যের রাজ্যপাল (Banwarilal Purohit) বনোয়ারিলাল পুরোহিত সেই অধিবেশন বাতিল করে দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার পাঞ্জাবের বিধানসভায় ওই অধিবেশন হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু বুধবারই সেই অধিবেশনের উপর স্থগিতাদেশ দিয়েছেন রাজ্যপাল। সরকারের ওই নির্দেশিকাতে কিছু আইন মানা হয়নি বলে দাবি করেছেন রাজ্যপাল পুরোহিত। এই ঘটনায় অন্তত ক্ষুব্ধ আম আদমি পার্টি। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল এই ঘটনাকে গণতন্ত্রের হত্যা বলে ব্যাখ্যা করেছেন।
আজ বুধবার এই নিয়ে একটি টুইট করেন কেজরিওয়াল। সেখানে তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, মন্ত্রিসভার ডাকা অধিবেশন কীভাবে বাতিল করা হয়? তাঁর কথায়, গণতন্ত্র বলে আর কিছু নেই। কেজরি দাবি করেছেন, দুদিন আগেই রাজ্যপাল বনোয়ারিলাল পুরোহিত অধিবেশনের অনুমতি দিয়েছিলেন।
কিন্তু অপারেশন লোটাস শুরু হওয়ার পর যখন দেখা গেল বিজেপিতে কেউ যাচ্ছে না তখন উপর মহল থেকে এহেন অনুমোদন বাতিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ আপ সুপ্রিমোর। তাঁর কথায়, বর্তমানে অপারেশন লোটাস একদিকে অন্যদিকে গণতন্ত্র। গত মঙ্গলবার এই অধিবেশন ডাকার সিদ্ধান্ত নেয় পাঞ্জাবের আপ সরকার। মুখ্যমন্ত্রী মান আগেই এই বিধানসভা অধিবেশনের কথা ঘোষণা করেছিলেন।
राज्यपाल कैबिनेट द्वारा बुलाए सत्र को कैसे मना कर सकते हैं? फिर तो जनतंत्र खतम है
— Arvind Kejriwal (@ArvindKejriwal) September 21, 2022
दो दिन पहले राज्यपाल ने सत्र की इजाज़त दी। जब ऑपरेशन लोटस फ़ेल होता लगा और संख्या पूरी नहीं हुई तो ऊपर से फ़ोन आया कि इजाज़त वापिस ले लो
आज देश में एक तरफ़ संविधान है और दूसरी तरफ़ ऑपरेशन लोटस। pic.twitter.com/BHwuyUG23X
একদিকে যখন আপ সরকার দাবি করছে যে বিজেপি পঞ্জাবে সরকার ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করছে এরই মধ্যে বিধানসভায় বিশেষ অধিবেশন ডাকা হয়েছিল। যা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ ছিল। গত কয়েকদিন আগেই পাঞ্জাবের অর্থমন্ত্রী অভিযোগ করেন, বিজেপি সে রাজ্যে অপারেশন লোটাশ শুরু করেছে।
ইতিমধ্যেই পাঞ্জাবের বেশ কয়েকজন বিধায়ককে গেরুয়া শিবিরের তরফে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ আপ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ এই মন্ত্রীর। আর এর মধ্যেই রাজ্যপালের এই নির্দেশ ঘিরে জল্পনা আরও বাড়িয়ে তুলেছে। যদিও এর পিছনে বিজেপির দায়ি নয় বলে বার্তা দেওয়া হয়েছে গেরুয়া শিবিরের তরফে।
নিয়োগ দুর্নীতির চার্জশিটে একাধিক জায়গাতে নাম! মানিককে ম্যারাথন জেরা ইডির