For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

'জাতীয় স্বার্থে দলীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে গিয়ে কাজ করুন', বিদায়ী ভাষণে বিরোধীদের বার্তা কোবিন্দের

Google Oneindia Bengali News

রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ শনিবার রাজনৈতিক দলগুলিকে জাতীয় স্বার্থে দলীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠতে এবং জনগণের কল্যাণের জন্য যা প্রয়োজন তা করার সিদ্ধান্ত নিতে বলেছেন।

 জাতীয় স্বার্থে দলীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে গিয়ে কাজ করুন, বিদায়ী ভাষণে বিরোধীদের বার্তা কোবিন্দের

পার্লামেন্টের সেন্ট্রাল হলে সংসদ সদস্যদের উদ্দেশ্যে তার বিদায়ী ভাষণে, কোবিন্দ শান্তি ও সম্প্রীতির মূল্যের উপর জোর দিয়ে বলেন, মানুষের বিরোধিতা করার এবং তাদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য চাপ সৃষ্টি করার অধিকার আছে, কিন্তু তাদের পদ্ধতি অবশ্যই গান্ধীবাদী হতে হবে। বেশ কয়েকটি বিষয়ে বিরোধীদের বিক্ষোভের কারণে সংসদীয় কার্যক্রম প্রায়শই ব্যাহত হয়েছে।

কোবিন্দ বলেছেন যে তিনি নিজেকে সর্বদা বৃহত্তর পরিবারের একটি অংশ হিসাবে বিবেচনা করতেন, যার মধ্যে সংসদ সদস্যরাও অন্তর্ভুক্ত ছিল। যে কোনও পরিবারের মতো তাদের মাঝে মাঝে মত পার্থক্য থাকতে পারে, কিন্তু দেশের বৃহত্তর স্বার্থে তাদের একসঙ্গে কাজ করা উচিত।

উপরাষ্ট্রপতি ভেঙ্কাইয়া নাইডু, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা বিদায়ী রাষ্ট্রপতিকে বিদায় জানাতে অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। তাঁর মেয়াদ রবিবার শেষ হচ্ছে৷ রাষ্ট্রপতি-নির্বাচিত দ্রৌপদী মুর্মু সোমবার ভারতের ১৫ তম রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ নেবেন৷ তিনিই হবেন প্রথম আদিবাসী ব্যক্তি যিনি দেশের সর্বোচ্চ সাংবিধানিক পদে অধিষ্ঠিত হবেন। কোবিন্দ মুর্মুকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছিলেন যে তার নির্দেশনায় থেকে দেশ উপকৃত হবে। তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনের সুযোগ দেওয়ায় তিনি দেশের নাগরিকদের কাছে সর্বদা কৃতজ্ঞ থাকবেন।

দ্রৌপদী মুর্মুর সামান্য স্কুল শিক্ষিকা থেকে রাইসিনা হিলসে যাওয়ার পথটা মোটেই সুখকর ছিল না। এই পথ অতিক্রম করতে যেমন উৎসাহ পেয়েছেন, ঠিক তেমনই পরিবারের একাধিক খুব কাছের সদস্যদের দ্রৌপদী মুর্মু হারিয়েছেন খুব কম সময়ের ব্যবধানে।দেশে স্বাধীন হওয়ার কয়েক বছরের মধ্যে একের পর এক ভাষা ভিত্তিক রাজ্য গঠন হয়েছে। কিন্তু সাঁওতালদের ক্ষেত্রে তা অপূর্ণই রয়ে গিয়েছে। সাঁওতালরা বাংলা, ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ড, দেশের এই তিন রাজ্যে বসবাস করেন। যখন তাঁরা ওড়িশায় থাকেন তখন ওড়িয়া, যখন বাংলায় থাকেন বাঙালি। এক্ষেত্রে তিনি ওড়িশার ময়ূরভঞ্জ জেলার একজন সাঁওতাল।

দ্রৌপদী মুর্মুর প্রয়াত স্বামী শ্যামচরণ মুর্মু একটি ব্যাঙ্কে কাজ করতেন। তাঁর একমাত্র জীবিত সন্তান ইতিশ্রী মুর্মু ভুবনেশ্বরের একটি ব্যাঙ্কে চাকরি করেন। অন্যদিকে তাঁর দুই ছেলে মারা যান ২০০৯ ও ২০১২ সালে মাত্র তিন বছরের ব্যবধানে।প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা হিসেবে কাজ শুরুর পরে তিনি সেচ বিভাগে জুনিয়র সহকারীর কাজ করেছেন। তাঁর বাবা ও দাদা উভয়েই পঞ্চায়েতে গ্রামপ্রধান ছিলেন। দ্রৌপদী মুর্মু ১৯৯৭ সালে রায়রাংপুর পুরসভার সদস্য হন। পরে তিনি সেই পুরসভারই চেয়ারপার্সন হয়েছিলেন।

English summary
ramnath kovind special to the opponents
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X