গণধর্ষণে অভিযুক্ত টিআরএস নেতার ছেলে , চাপে চন্দ্রশেখর
গণধর্ষণে অভিযুক্ত টিআরএস নেতার ছেলে , চাপে চন্দ্রশেখর
পশ্চিমবঙ্গে এখন তুলকালাম চলছে ধর্ষণ কাণ্ড নিয়ে। একসঙ্গে আটটি ধর্ষণ কাণ্ড এবং মূলত নদীয়ায় গণধর্ষণ কাণ্ড নিয়ে বিশেষ চাপে সরকার। কারণ এর সঙ্গে জড়িত ছিল তৃণমূল কংগ্রেসের এক স্থানীয় নেতার ছেলের নাম। তাকে গ্রেফতার করা হলেও বিরোধীরা রাজ্যে মহিলাদের সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন বারবার।
বিজেপি রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল খাতায় কলমে। তাই তাঁরা এর সুযোগ তুলতে গিয়ে নিজেরাও সমস্যায় পড়েছে একটি ধর্ষণ কাণ্ডকে সাজিয়ে দিয়ে। ভাইরাল হওয়া অডিও ক্লিপ ছিল তার প্রমাণ। বাংলায় যখন এই ধর্ষণ কাণ্ড নিয়ে হইচই হচ্ছে তখন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত উত্তাল হচ্ছে ধর্মীয় সংঘর্ষ নিয়ে। তা নিয়ে সরব হয়েছে তৃণমূল। এমন সময়ে দক্ষিণ ভারতের রাজ্যে তেলেঙ্গানায় ঘটে গেল পশ্চিমবঙ্গের মতোই এক ধর্ষণের ঘটনা যেখানে নির্যাতিতা যাকে অভিযুক্ত বলেছেন তিনি টিআরএস নেতার 'সুপুত্র'।
ঘটনা
কেমন
?
জানা
গিয়েছে
তেলাঙ্গানার
সূর্যপেটের
কোদাদ
শহরে
দু'জন
পুরুষ
এক
যুবতীকে
মাদকাসক্ত
করে।
এরপর
তাকে
একটি
অটোরিকশায়
তুলে
নিয়ে
অপহরণ
করে
এবং
তাকে
দুই
দিন
ধরে
গণধর্ষণ
করে
বলে
অভিযোগ
করে।
এমনটাই
অভিযোগ
করেছে
বছর
কুড়ির
নির্যাতিতা৷
আর
অভিযুক্তদের
অন্যতম
টিআরএস
নেতা।
পুলিশ
স্থানীয়
তেলেঙ্গানা
রাষ্ট্র
সমিতি
(টিআরএস)
নেতার
ছেলে
সহ
তার
নামে
দুইজনকে
গ্রেপ্তার
করেছে।
কী
জানা
গিয়েছে
?
পুলিশ
সূত্রে
জানা
গিয়েছে,
ওই
অভিযুক্তদের
শনাক্ত
করা
হয়েছে।
এদের
মধ্যে
একজনের
নাম
শেখ
ঘৌস
পাশা
,
যিনি
টিআরএসের
পৌরসভার
ওয়ার্ড
সদস্য
মোহম্মদ
খাজার
ছেলে
এবং
এই
কাণ্ডে
তার
অপর
সহযোগী
সাইরাম
রেড্ডি।\
নির্যাতিতা
কী
বলেছে
?
ওই
নির্যাতিতা
সংবাদমাধ্যমকে
জানান,
শুক্রবার
রাত
সাড়ে
৯টার
দিকে
তাকে
অপহরণ
করা
হয়।
তিনি
বলেছেন
যে
তাকে
একটি
পানীয়
দেওয়া
হয়েছিল
এবং
তাকে
বন্দী
করে
রাখা
হয়েছিল।
তাকে
মারধর
করা
হয়েছে
এবং
বারবার
যৌন
নির্যাতন
করা
হয়েছে।
যখন
তার
জ্ঞান
ফিরে
আসে,
তখন
সে
পালিয়ে
যায়
এবং
তার
পরিবারকে
জানায়
যারা
পরে
বিষয়টি
পুলিশকে
জানায়।
কী
বলছে
টিআরএস
?
টিআরএস
নেতা
বাচু
শ্রীনিবাস
বলেছেন,
"তারা
যেই
হোক
না
কেন
শাস্তি
পেতে
চলেছে,
এমনকি
তা
টিআরএস
নেতার
ছেলে
বা
বিজেপি
নেতার
ছেলে
হলেও,
আমরা
প্রথমে
মানুষ।
তারপরে
রাজনীতিবিদ
"