For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

নতুন নিষেধাজ্ঞা , এবার সংসদে নিষিদ্ধ প্যামপ্লেট, লিফলেট বা প্ল্যাকার্ড

Google Oneindia Bengali News

'অসংসদীয়' শব্দ যা পার্লামেন্টে ব্যাবহার করা যাবে না তা নিয়ে একটি তালিকা বার করেছে কেন্দ্র, আর সেখানে দেখা গিয়েছে যে শব্দগুলি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে সেগুলি সবগুলি কংগ্রেস কোন না কোনও সময় ব্যাবহার করেছে। আর তা নিয়ে স্বাভাবিক ভাবেই বিতর্ক তৈরি হয়েছে। বিরোধীরা বলছে যে এভাবে বিরোধীদের মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করছে। এবার নতুন কথা বলা হল। হাউসে কোনও প্যামপ্লেট, লিফলেট বা প্ল্যাকার্ড বিতরণ নিষিদ্ধ করার কথা বলা হয়েছে।

কোথায় এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে

কোথায় এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে

লোকসভা সচিবালয় শুক্রবার বর্ষাকালীন অধিবেশন চলাকালীন হাউসে কোনও প্যামপ্লেট, লিফলেট বা প্ল্যাকার্ড বিতরণ নিষিদ্ধ করার কথা বলেছে। বিক্ষোভ ও ধর্নার অনুমতি না দেওয়ায় সংসদ কমপ্লেক্সে বিরোধীদের তোলপাড় সৃষ্টির প্রতিক্রিয়ায় এই কথা বলা হয়েছে।

জুমলাবাজী, শকুন, দুর্নীতি, স্বৈরাচারী শব্দে 'না'

জুমলাবাজী, শকুন, দুর্নীতি, স্বৈরাচারী শব্দে 'না'


সংসদের বাদল অধিবেশনের আগে নতুন নিয়ম জারি করে মোদী সরকার। বলা হয় এবার থেকে আর সংসদ অধিবেশে জুমলাবাজী, শকুন, দুর্নীতি, স্বৈরাচারী এই সব শব্দ আর ব্যবহার করা যাবে না সংসদ অধিবেশনে। এই শব্দগুলির ব্যবহার অসংসদীয় বলে ঘোষণা করে মোদী সরকার। মোদী সরকারের পক্ষ থেকে অসংসদীয় শব্দের একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে ছিল অপব্যবহার, লজ্জাজনক, জুমলাবাজি, নাটক, তানাসাহি, দুর্নীতিগ্রস্ত, শকুনি, স্বৈরাচারী, খালিস্তানি। জয়চাঁদ শব্দটিকেও অসংসদীয় শব্দের তালিকায় রাখা হয়েছে। এমনকী কোভিড স্প্রেডার শব্দটিকেও অসংসদীয় শব্দের তালিকায় রাখা হয়েছে।

কী বলা হয়েছে ?

কী বলা হয়েছে ?

বলা হয়েছে যে "প্রতিষ্ঠিত কনভেনশন অনুযায়ী, কোনও সাহিত্য, প্রশ্নপত্র, পুস্তিকা, প্রেস নোট, লিফলেট বা কোনও বিষয় ছাপানো বা অন্যথায় সংসদের আশেপাশে মাননীয় স্পিকারের পূর্বানুমতি ছাড়া বিতরণ করা উচিত নয়। সংসদের অভ্যন্তরে প্ল্যাকার্ডও কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।"

আগে কি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল ?

আগে কি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল ?


পূর্ববর্তী একটি বুলেটিনে ইতিমধ্যেই সংসদ ভবনের আশেপাশে যে কোনও "বিক্ষোভ, ধরনা, ধর্মঘট, অনশন বা কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালনের উদ্দেশ্যে" তাদের নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক এবং রাজ্যসভায় দলের প্রধান নেতা জয়রাম রমেশ টুইটার থেকে কন্টেন্ট তুলে নেওয়ার কথা বলায় সরকারকে একহাত নিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, "ধরনা মানা হ্যায়!" এই নিষেধাজ্ঞা নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে রাজনৈতিক মহলে। বিরোধীরা সরব হয়েছেন মোদী সরকারের সিদ্ধান্তে। সংসদে বিরোধীদের কণ্ঠ রোধ করতেই এই সব শব্দের ব্যবহারে িনষেধাজ্ঞা আরোপ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা। কংগ্রেস, টিএমসি সহ একাধিক রাজনৈতিক সংগঠন মোদী সরকারের এই অসংসদীয় শব্দের তালিকা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন

English summary
now pamphlets, placards and leaflets in parliament
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X