'মরণের' পরেও নেতাজির পদচারণা মায়ানমার-থাইল্যান্ড সীমান্তে!
কে এই নিজামউদ্দিন? আজাদ হিন্দ ফৌজের এক প্রাক্তন সেনানী। তিনি বলেছেন, ১৯৪৫ সালের ১৮ অগস্ট বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজি মারা গিয়েছেন বলে খবর চাউর হয়ে যায়। কিন্তু, ওই বছরের শেষের দিকে নেতাজিকে মায়ানমার-থাইল্যান্ড সীমান্তে সিতাংপুর নদীরে ধারে গাড়ি করে নিয়ে যান তিনি। সেখানে তিনি নেমে যাওয়ার পর গাড়ি ঘুরিয়ে চলে আসেন নিজামউদ্দিন। কেন ওখানে নেতাজি গিয়েছিলেন, এই উত্তর অবশ্য জানা নেই এই বৃদ্ধের। শুধু বলেছেন, চলে যাওয়ার আগে নেতাজি জানিয়েছিলেন, কংগ্রেস ভারতের মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করতে চলেছে। ইংরেজের সঙ্গে তাদের গোপন সমঝোতা হয়েছে। তাই ভারতকে স্বাধীন করতে আরও বিপুল শক্তি সঞ্চয় করে তিনি ফিরে আসবেন।
নিজামউদ্দিনের বক্তব্য, জীবনে নিশ্চয় কোনও পুণ্য কাজ করেছিলেন। তাই ওঁর সান্নিধ্য পেয়েছেন। যদি সুভাষচন্দ্র বসু ভারতের প্রধানমন্ত্রী হতেন, তা হলে দেশের ছবিটা আজ অন্য রকম হত।