কাশ্মীর ইস্যুতে বিরোধীদের আক্রমণ করে হুঙ্কার মোদীর
পারদ চড়তে শুরু করেছে মহারাষ্ট্রে। প্রচার যুদ্ধে সম্মুখ সমরে বিজেপি-কংগ্রেস। একের পর এক সভা করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বৃহস্পতিবার মহারাষ্ট্রে প্রচারে গিয়ে মোদী কাশ্মীর ইস্যুতে কংগ্রেসের
পারদ চড়তে শুরু করেছে মহারাষ্ট্রে। প্রচার যুদ্ধে সম্মুখ সমরে বিজেপি-কংগ্রেস। একের পর এক সভা করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বৃহস্পতিবার মহারাষ্ট্রে প্রচারে গিয়ে মোদী কাশ্মীর ইস্যুতে কংগ্রেসের বিরোধিতার বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন। সরকারের কাশ্মীর সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে কংগ্রসের প্রতিবাদের বিরুদ্ধে রীতিমত হুঙ্কার করে মোদী বলেছেন, কাশ্মীর যদি যেতে চান আমি ব্যবস্থা করে দেব।
প্রধানমন্ত্রী
এদিন
বলেছেন
৩৭০
ধারার
কারণে
কাশ্মীরকে
হারাতে
বসেছিল
দেশ।
সেই
ধারা
বিলুপ্ত
করে
মোদী
সরকার
দেশের
পূর্ণতা
দিয়েছে।
কংগ্রেস
অভিযোগ
করেছিল
কাশ্মীরে
হিন্দু
জনসংখ্যা
বেশি
থাকলে
মোদী
সরকার
কখনওই
এই
সিদ্ধান্ত
নিত
না।
তার
প্রেক্ষিতেই
মোদীর
এই
হুঙ্কার
বলে
মনে
করা
হচ্ছে।
প্রসঙ্গত
উল্লেখ্য
যে
কাশ্মীর
সিদ্ধান্তের
পর
বিরোধীদের
প্রতিনিধি
দল
কংগ্রেস
নেতা
রাহুল
গান্ধীর
নেতৃত্বে
কাশ্মীর
সফরে
যেতে
চেয়েছিলেন।
কিন্তু
শ্রীনগর
বিমান
বন্দর
থেকেই
তাঁদের
ফিরিয়ে
দেওয়া
হয়।
এই
ঘটনার
পর
কাশ্মীর
প্রশাসনের
তরফে
বলা
হয়েছিল
উপত্যকায়
শান্তি
বজায়
রাখতেই
তাঁদের
সেখানে
প্রবেশ
করতে
দেওয়া
হয়নি।
শুধু
রাহুল
গান্ধীরাই
নন
কাশ্মীরে
প্রবেশে
বাঁধা
দেওয়া
হয়েছিল
একাধিক
রাজনৈতিক
নেতাকে।
সুদূর
মহারাষ্ট্রেও
সেই
মেরুকরণের
রাজনীতিতেই
ভোট
জয়
করতে
চাইবে
বিেজপি-শিবসেনা
জোট।
লোকসভা
ভোটেও
বিজেপির
হাতিয়ার
ছিল
এই
জাতীয়তাবাদই।