GDP: ফিরছে দেশের অর্থনীতি, কী পূর্বাভাস দিল বিশ্বব্যাঙ্ক?
GDP: ফিরছে দেশের অর্থনীতি, কী পূর্বাভাস দিল বিশ্বব্যাঙ্ক?
দেশের আর্থিক পরিস্থিতি সংকট জানক জায়গায় চলে গিয়েছে। অর্থনৈতিক সংস্থার পক্ষ থেকে একাধিকবার দেশের জিডিপি গ্রোথ কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। মুদ্রাস্ফীতিতে জর্জরিত দেশ। রেকর্ত আকার নিয়েছে ভারতে মুদ্রাস্ফীতি। তা নিয়ন্ত্রণ করতে পর পর তিনবার রোপোরেট বাড়িয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। বছর শেষের পথে ২০২৩ অর্থবর্ষ শুরু হওয়ার আগেই সুখবর শুনিয়েছে বিশ্বব্যাঙ্ক। ভারতের জিডিপি বৃদ্ধি আগামী বছরের জন্য অনেকটাই বাড়িয়ে দিয়েছে।
বিশ্বব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে যে পূর্বাভাস ভারতের অর্থনীতি নিয়ে করা হয়েছে তাতে ২০২৩ অর্থবর্ষে দেশের জিডিপি বৃদ্ধি ৬.৫ থেকে বাড়িয়ে ৬.৯ করা হয়েছে। যদিও ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে দেশের মুদ্রাস্ফীতি ৭.১ শতাংশে পৌঁছে গিয়েছে। সেটা কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। মারাত্মক জায়গায় চলে গিয়েছে সব জিনিসের দাম। ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধের জেরে গোটা দেশের অর্থনীতিতেই ব্যপক প্রভাব পড়েছে। অক্টোবর মাসে বিশ্বব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির পূর্বাভাস ৬.৫ শতাংশ করা হয়েছিল। কিন্তু গত কয়েক মাসে ফের দেশের আর্থিক পরিস্থিতি কিছুটা হলেও থিতু হতে শুরু করেছে। যদিও আগে বিশ্বব্যাঙ্ক ভারতের জিডিপি বৃদ্ধি ৭.৫ শতাংশ পূর্বাভাস দিয়েছিল।
গোটা বিশ্বের আর্থিক পরিস্থিতি মন্দার দিকেই যাচ্ছে। যার জেরেই এই কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। করোনা মহামারীর কারণে গোটা বিশ্বেই অর্থনীতি ধাক্কা খেয়েছে। তার প্রভাব পড়েছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে। করোনার কারণে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ধাক্কা খেয়েছে ভারতে। সেই রেশ কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ ভয়াবহ আকার নিয়েছিল। তেলের দাম হু হু করে বেড়েছে। তার প্রভাব পড়েছে মুদ্রাস্ফীতিতে। সেই সঙ্গে দেশের আর্থিক পরিস্থিতি অনেকটাই ধাক্কা খেয়েছে টাকার দাম পড়তে শুরু করায়। গত কয়েক মাসে ভারতে টাকার দাম পড়তে শুরু করেছে। ডলারের তুলনায় রেকর্ড হারে কমেছে টাকার দাম। তার প্রভাবও পড়েছে দেশের অর্থনীতিতে।
Poush Mela: মেলা মাঠে পৌষ মেলার অনুমতি দিল না হাইকোর্ট, উপাচার্যের গাড়ির সামনে বিক্ষোভ পড়ুয়াদের