নোট বাতিলের পরেই ৫৬ শতাংশ জাল ২০০০ টাকার নোট বাজারে ঢুকেছে, রিপোর্ট এনসিআরবির
নোট বাতিলের পরেই ৫৬ শতাংশ জাল ২০০০ টাকার নোট বাজারে ঢুকেছে, রিপোর্ট এনসিআরবির
কতটা সফল হয়েছে মোদী সরকারে নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত। তা প্রকাশ্যে এলো এনসিআরবি-র রিপোর্টে। জাল নোট নিয়ন্ত্রণে নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন মোদী। কিন্ত এনসিআরবি-র রিপোর্ট বলছে নোটবাতিলের ৩ মাসের মধ্যে ৫৬ শতাংশ ২০০ টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়েছে।
অথচ মোদী দাবি করেছিলেন নতুন ২০০০ টাকা এবং ৫০০ টাকার নোটে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি করায় সেটা নকল করা সম্ভব হবে না। তাই জাল নোট ছাপানো বন্ধ হবে। জাল নোটের যে সমান্তরাল ব্যবস্থা চলছে দেশে সেটা বন্ধ হবে বলে দাবি করেছিলেন তিনি। তারপরেও এই বিপুল পরিমান জাল নোট বাজারে ছড়াল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
তাহলে কী মোদীর সব বক্তব্যই মিথ্যে ছিল। নইলে নতুন নোট বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গে এই বিপুল পরিমান নকল নোট বাজারে এলো কী করে। ২০১৭-২০১৮ সালের মধ্যে উদ্ধার হয়েছে এই বিপুল পরিমান ২০০০ টাকার জাল নোট। এর মধ্যে আবার সবচেয়েবে বেশি জাল ২০০০ টাকার নোট উদ্ধার হয়েছে গুজরাট থেকে। প্রায় ৬.৯৩ কোটি টাকার জাল নোট উদ্ধার হয়েছে এখান থেকে। এছাড়া পশ্চিমবঙ্গ(৩.৫ কোটি টাকা ), তামিলনাড়ু (২.৮ কোটি টাকা) এবং উত্তর প্রদেশ(২.৬ কোটি টাকা) থেকে উদ্ধার হয়েছে জালনোট।