বাজারে আসছে সেপ্টেম্বরেই, দ্রুত ট্রায়াল শিশুদেরও! নতুন এই টিকাকে নিয়েই আশার আলো দেখছে সিরাম
বাজারে আসছে সেপ্টেম্বরেই, দ্রুত ট্রায়াল শিশুদেরও! নতুন এই টিকাকে নিয়েই আশার আলো দেখছে সিরাম
এতদিন
কোভিশিল্ড
আর
কোভ্যাক্সিনের
কাঁধ
ভর
করে
দেশে
চলছিল
করোনা
টিকাকরণ।
যদিও
দ্রুত
টিকাকরণের
লক্ষ্যে
ইতিমধ্যে
স্পুটনিক-ভি
সহ
একাধিক
বিদেশি
ভ্যাকসিনের
ভারতীয়দের
নতুন
করে
আশা
জোগাচ্ছে।
সেই
তালিকাতেই
রয়েছে
মার্কিন
ফার্মা
জায়েন্ট
নোভাভ্যাক্সের
টিকা।
এবার
এই
টিকাকে
নিয়েই
নতুন
আশার
আলো
দেখছেন
পুণের
সিরাম
ইন্সস্টিটিউট।
কোভিশিল্ডের পর বর্তমানে ভারতে নোভাভ্যাক্স তৈরির দায়িত্বও নিয়েছে সিরাম। তাদের দাবি যাবে যে ভাবে কাজ এগোচ্ছে তাতে সেপ্টেরের মধ্যেই ভারতীয় বাজারে পাওয়া যাবে এই টিকা। জুলাই থেকেই শিশুদের উপরেও এই টিকার ট্রায়াল শুরু হবে বলে জানানো হয়েছে। এদিকে এর আগে এইডস ও হেপাটাইটিস বি-র টিকা বানিয়েছিল আমেরিকার মেরিল্যান্ডের বায়োটেকনলজি সংস্থা নোভাভ্যাক্স।
এদিকে ইতিমধ্যেই এই টিকার ট্রায়ালের প্রথম দফার রিপোর্ট সরকারের জমা করেছে নোভাভ্যাক্স। আর সেটাকে সামনে রেখেই সিরামের দাবি আগামী ভারতের করোনা যুদ্ধে বড় ভূমিকা নিতে পারে এই টিকা। এমনকী করোনার হাত থেকে শিশু সুরক্ষার ক্ষেত্রেও খুলতে পারে নয়া দিগন্ত। ভারতে এই টিকা নিয়ে আসার জন্য ইতিমধ্যেই সরকারের কাছে লাইসেন্স চেয়েছে নোভাভ্যাক্স।
রং বদলেই বাড়ছে মারণ ক্ষমতা! কালো-সাদা-হলুদের পর এবার সবুজ ছত্রাকের হানা দেশে
বৈজ্ঞানিক সংস্থার তরফে এই টিকার নাম দেওয়া হয়েছে 'NVX-CoV2373’। এমনকী হালকা ও মাঝারি সংক্রমণ যুক্ত রোগীদের ক্ষেত্রে এই টিকা ১০০ শতাংশ কার্যকর বলেও জুনের ১৪ তারিখ সংস্থার তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে। পাশাপাশি সামগ্রিক ভাবে এই টিকা মানুষের শরীরে ৯০.৪ শতাংশ কার্যকরি বলে দাবি করা হয়েছে। যদিও শিশুদের শরীরে এই টিকা কতটা কার্যকর তা জানতে ট্রায়াল পর্ব শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।