চাপের মুখে ঢোক গিলতে হল আইনমন্ত্রীকে,নিজের মন্তব্য ফেরালেন রবিশঙ্কর প্রসাদ
দেশের আর্থির দশার বর্ণনা দিতে গিয়ে বক্স অফিসে দুটি হিন্দি ফিল্মের কালেকশনের পরিমানের কথা জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী রবি শঙ্কর প্রসাদ। তাই নিয়ে জোর সমালোচনা শুরু হয়েছিল গোটা দেশে
দেশের আর্থির দশার বর্ণনা দিতে গিয়ে বক্স অফিসে দুটি হিন্দি ফিল্মের কালেকশনের পরিমানের কথা জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী রবি শঙ্কর প্রসাদ। তাই নিয়ে জোর সমালোচনা শুরু হয়েছিল গোটা দেশে। একজন মন্ত্রী হয়ে কীকরে দুটি ফিল্মের কালেশনের পরিমানের উদাহরণ দিয়ে দেশের আর্থিত পরিস্থিতির বর্ণনা দিতে পারেন। এই নিয়ে সরব হয়েছিল সব মহল। চাপে পড়ে শেষে রবিবার নিজের মন্তব্য ফেরালেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী। রবিবার প্রেস বিবৃতি দিয়ে তিনি জানিয়েছেন সেদিন যেটা তিনি বলেছিলেন তার জন্য দুঃখিত। তবে তিনি দাবি করেছেন তাঁর মন্তব্যের অপব্যাখ্যা করা হয়েছে। সেকারণেই এই সমালোচনা। তবে একজন সংবেদনশীল মানুষ হিসেবে নিজের সেই বক্তব্য তিনি ফিরিয়ে নিচ্ছেন বলে টুইটে এবং প্রেস বিবৃতিতে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।
এদিন
রবিশঙ্কর
প্রসাদ
জানিয়েছেন
সেদিন
তিনি
যে
মন্তব্যটি
করেছিলেন
তার
মধ্যে
কিছুটা
হলেও
সত্যতা
রয়েছে।
তিনি
বলেছেন,
সেদিন
মুম্বইয়ে
বসে
কথাটি
বলেছিলেন
আর
মুম্বই
হিন্দি
ছবির
আঁতুড়ঘর।
একদিনে
বলিউডের
তিনটি
ছবি
বক্স
অফিসে
১২০
কোটি
টাকার
ব্যবসা
করেছিল।
যা
আগে
কখনও
ঘটেনি।
সে
তথ্যটা
তিনি
ঠিকই
দিয়েছিলেন
বলে
দাবি
করেছেন।
মুম্বইকে
হিন্দি
ছবির
রাজধানী
বলে
দাবি
করে
রবি
শঙ্কর
প্রসাদ
এদিন
বলেছেন,
বলিউডের
মতো
ফিল্ম
ইন্ডাস্ট্রি
পেয়ে
আমরা
গর্বিত।
এখানে
লাখ
লাখ
মানুষ
কাজ
করার
সুযোগ
পায়।
বলিউডের
যে
দেশের
অর্থনীতিতে
বড়
অবদান
রয়েছে
সেটা
বোঝাতেই
ওই
মন্তব্য
তিনি
করেছেন
বলে
দাবি
রবি
শঙ্কর
প্রসাদের।
মোদী ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দেশের অর্থনীিত একেবারে ধুঁকতে শুরু করেছে। লাগাতার শেয়ার বাজারে পতন। টাকার দামে পতন, গাড়ির বিক্রিতে ঘাটতি। জিএসটি সংগ্রহে ঘাটতি। কোনও কিছুতেই লাভজনক অবস্থানে যেতে পারছে না মোদী সরকার। সেই ব্যর্থতা ঢাকতেই রবিশঙ্কর প্রসাদের এই মন্তব্য বলে মনে করছেন বিরোধীরা।
[ মুকুল রায়কে ফের জিজ্ঞাসাবাদ প্রয়োজন! কলকাতা পুলিশের তলব বিজেপি নেতাকে ]