গ্রিন করিডোরে অক্সিজেন সরবরাহ হোক বা মৃতদেহ সৎকার, দিল্লি পুলিশের মানবিকতায় মুগ্ধ গোটা দেশ
গ্রিন করিডোরে হাসপাতালে পৌঁছাচ্ছে অক্সিজেন, দিল্লি পুলিশের মানবিকতা গড়ছে নয়া নজির
গোটা
দেশের
পাশাপাশি
দিল্লিতেও
ক্রমেই
বাড়ছে
অক্সিজেনের
প্রকোপ।
গত
২৪
ঘণ্টায়
রাজধানীতে
আক্রান্ত
হয়েছেন
২৮
হাজারের
বেশি
মানুষ।
এদিকে
করোনা
রুখতে
ইতিমধ্যেই
লকডাউন
জারি
করেছে
কেজরিওয়াল
সরকার।
এদিকে
এই
বিশালাকার
করোনা
বিপর্যয়ের
মধ্যে
সাধারণ
মানুষের
পাশে
দাঁড়াতে
কোমর
বেঁধে
নামল
দিল্লি
পুলিশ।
অক্সিজেন
সরবরাহ
হোক
বা
আক্রান্তদের
হাসপাতালে
পৌঁছানো
প্রতিক্ষেত্রেই
জীবনের
ঝুঁকি
নিয়ে
আম-আদমির
পাশে
এসে
দাঁড়াচ্ছে
পুলিশ।
এদিকে
দিল্লিতে
বর্তমানে
মোট
করোনা
আক্রান্তের
সংখ্যা
দাঁড়িয়েছে
৮
লক্ষ
৭৭
হাজারের
বেশি।
রাজধানীতে সোমবার থেকে টানা ৬ দিনের লকডাউন ঘোষণা করেছে অরবিন্দ কেজরিওয়াল সরকার। জারি হয়েছে নাইট কার্ফু। যার জেরে নয়ডা এবং ফরিদাবাদে বহুক্ষণ আটকে থেকেছে অক্সিজেন ভর্তি লরি। অন্যদিকে দিল্লির বিভিন্ন হাসপাতালে অক্সিজেনের অভাবে ধুঁকছে করোনা রোগীরা। কঠিন মুহূর্তে সাহায্যের হাত বাড়াতে দেখা গেল দিল্লি পুলিশকে। এমনকী মৃতদেহ সৎকারেও হাত লাগিয়েছে দিল্লি পুলিশ।
সূত্রের খবর, বিধিনিষেধের কারণে দিল্লি বর্ডারে আটকে পড়া অক্সিজেন ট্যাঙ্কার গ্রিন করিডর করেও হাসপাতালে পৌঁছে দিল দিল্লি পুলিশ। বালাজি অ্যাকশন হাসপাতালে এই অক্সিজেন ট্যাঙ্কার নিয়ে আসা হয় বলে জানা যায়। এই হাসপাতালে ২৩৫ জন করোনা রোগী ভর্তি রয়েছেন বলেও খবর। শুধু বালাজি হাসপাতালেই নয়, আরও বেশ কিছু অক্সিজেন সিলিন্ডার তাঁরা পৌঁছে দেন বাকি হাসপাতালগুলোতে। যেমন, সরোজ হাসপাতালে ১০ টি সিলিন্ডার, অগ্রসেন হাসপাতালে ১৫ টি, আইএলবিএস বসন্ত কুঞ্জে একটি, এবং ফর্টিস হাসপাতালে ১০ টি অক্সিজেন সিলিন্ডার পৌঁছে দেন তাঁরা।
দেশজোড়া আতঙ্কের মধ্যে প্লাজামার থেরাপির চাহিদাও আকাশছোঁয়া, জেনে নিন রাজ্যভিত্তিক হেল্পলাইন নম্বর