'ঘুস কর মারেঙ্গে', বালাকোটে এয়ারস্ট্রাইকে পাকিস্তানকে আর কোন বার্তা দেওয়া হয়েছে! মুখ খুললেন ধনোয়া
উদ্দেশ্য ছিল পুলওয়ামায় নারকীয় জঙ্গি হামলার কড়া জবাব। আর তার উদ্দেশে রাতের অন্ধকারে ঝুঁকি নিয়ে ১২ টি 'মিরাজ ২০০০' যুদ্ধবিমান উড়ে গিয়েছিল পাকিস্তানের আকাশে। গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল ইমরানের দেশের সন্ত্রাসের অন্যতম আঁতুর ঘর বালাকোট। ২০১৯ সালের সেই ঘটনা ঘটেছিল ২৬ ফেব্রুয়ারি। আর আজ ২০২০ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। বালাকোট এয়ারস্ট্রাইকের ১ বছর পূর্তীতে মুখ খুললেন তৎকালীন বায়ুসেনা প্রধান বি এস ধনোয়া।
বালাকোট এয়ারস্ট্রাইক কোন বার্তা দিয়েছে পাকিস্তানকে
বালাকোটে কতজন জঙ্গির মৃত্যু হয়েছিল, তা নিয়ে সংশয় বা বিতর্ক একটা সময় দানা বেঁধেছিল। আর তৎকালীন বায়ুসেনা প্রধান বলছেন, ' একটা বড় অংশের জইশ জঙ্গিরা , তাাদের প্রশিক্ষকরা, সিনিয়র কমান্ডাররা, জেহাদিরা,' সেই হামলায় মারা গিয়েছে। যদিও পাকিস্তান তা মানতে চায়নি।
সাফ বার্তা পাকিস্তানকে
যাঁর তত্ত্বাবধানে বায়ুসেনা এমন এক সফল এয়ারস্ট্রাইক চালিয়েছিল সেই বিএস ধানোয়ার দাবি, বালাকোট এয়ারস্ট্রাইকের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানকে খুব সহজে একটি স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছে যে, 'যেখানেই থাকো ঘরে ঢুকে মেরে আসব।'
বালাকোট এয়ারস্ট্রাইকের এক বছরপূর্তী
বালাকোটে যে এয়ারস্ট্রাইক চালায় ভারত , তাতে প্রায় ৩০০র কাছাকাছি জঙ্গির মৃত্যু হয় বলে জানা যায়। যদিও পাকিস্তান দাবি করে যে সেখানে কয়েকটি গাছ ধ্বংস ছাড়া কিছুই হয়নি। তবে রাতারাতি পাকিস্তানের বালাকোটের আশপাশের গ্রাম থেকে মানুষদের ত্রাণ শিবিরে সরিয়ে আনবার মতো ঘটনা দেখা দিতে শুরু করে। আর তাতেই স্পষ্ট হয় যে পাকিস্তান কতটা মিথ্যা বলছে।
অভিনন্দনকে ঘিরে উদ্বেগ..
পুলওয়ামার
জঙ্গি
হামলার
জবাবে
বালাকোটে
ভারতের
এয়ারস্ট্রাইক
খুব
একটা
সহজে
মেনে
নিতে
পারেনি
পাকিস্তান।
২৬
ফেব্রুয়ারির
পরই
২৭
ফেব্রুয়ারি
পাকিস্তান
পাল্টা
ভারতের
আকাশসীমায়
ঢোকে।
সেই
সময়
তাদের
তাড়া
করে
ভারতীয়
বায়ুসেনার
মিগ
বাইসন।
আর
একটি
এমন
মিগ
যুদ্ধবিমানে
ছিলেন
উইং
কমান্ডার
অভিনন্দন
বর্তমান।
ভুলবশত
তিনি
পাকিস্তানে
অবতরণ
করেন।
এরপর
তাঁকে
নিয়ে
ভারত-পাক
স্নায়ুযুদ্ধ
চলার
পর
পাকিস্তান
তাঁকে
ভারতে
পাঠিয়ে
দেয়।