'আর্টিক্যাল ৩৫ এ 'ধারায় ঠিক কী রয়েছে ! কাশ্মীর জুড়ে যা নিয়ে জল্পনা চরমে
আর্টিক্যাল ৩৫ এ 'ধারায় ঠিক কী রয়েছে !
ভূস্বর্গের
দুই
প্রাক্তন
মুখ্যমন্ত্রী
এই
মুহূর্তে
গৃহবন্দি।
গোটা
শ্রীনগর
থমথমে
।
অন্যদিকে,
দিল্লিতে
একের
পর
এক
জরুরি
পর্যায়ের
বৈঠকে
প্রধানমন্ত্রী
থেকে
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
অনেকেই
মনে
করছেন
সাম্প্রতিক
রাজনৈতিক
দোলাচলের
মধ্যে
কাশ্মীরের
বুকে
৩৫
এ
ধারা
যেকোনও
মুহূর্তে
প্রাসঙ্গিক
হয়ে
উঠতে
পারে।
কাশ্মীরে
জঙ্গি
তৎপরতা
ও
বিচ্ছিন্নতাবাদী
তৎপরতা
নির্মূল
করতে
মোদী
সরকার
ও
'আর্টিক্যাল
৩৫
এ
'
ঘিরে
ক্রমেই
চড়ছে
পারদ।
একনজরে
দেখে
নেওয়া
যাক
'আর্টিক্যাল
৩৫
এ'
আসলে
কী!
সংবিধানের আর্টিক্যাল ৩৫ এ আসলে কী!
এই ধারার আওতায় জম্মু ও কাশ্মীরের রাজ্য বিধানসভাকে নির্ধারণ করতে হবে, কারা কাশ্মীরের স্থানী বাসিন্দা কারা। এর জন্য স্থায়ী কাশ্মীরীদের বিশেষ অধিকার ও সুবিধা দিতে হবে। ১৯৫৪ সালের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক জারি হওয়া নির্দেশ সাংবিধানিক নিয়মে এটি কার্যকরি করতে হবে।
কাশ্মীর ও আর্টিক্যাল ৩৫ এ
১৯৫৪ সাল থেকে যাঁরা কাশ্মীরে বসবাস করছেন বা গত ১০ বছর ধের যাঁরা কাশ্মীরে রয়েছেন ,তাঁদের সার্টিফিকেট দিয়ে স্থায়ী কাশ্মীরী হিসাবে নিশ্চিত করতে হবে।
৩৫ এর এ ধারা নিয়ে আর কী রয়েছে আইনে!
যাঁরা কাশ্মীরের স্থায়ী বাসিন্দা নয়, তাঁদের ছাড়তে হবে কাশ্মীর। এর ক্ষেত্রে স্থায়ী বাসিন্দা না হলে কেউ কাশ্মীরে জমি কিনতে পারবেন না বা সরকারী চাকরিতে যোগ দিতে পারবেন না। কাশ্মীরের বুকে কোনও সরকার অনুমোদিত কলেজে অস্থায়ী কাশ্মীরা যোগও দিতে পারবেন না , এই ধারার আওতায়।
অস্থায়ী কাশ্মীরী ও আইন
'আর্টিক্যাল ৩৫ এ' ১৯৫৪ সালে পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর পরামর্শ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি রাজেন্দ্র প্রসাদ এই আর্টিক্যালের নির্দেশ দেন। এই আইন অনুযায়ী, কাশ্মীরি মহিলাদের অস্থায়ী কাশ্মিরী কিংবা কাশ্মীরের বাইরে কারোর সঙ্গে বিয়ের ক্ষেত্রেও বেশ কয়েকটি নিময় বলবৎ করা হয়েছে।