ফের বিক্ষোভের আশঙ্কা! অগ্নিপথ প্রকল্পের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে প্রচারে নামছে কিষাণ মোর্চা
অগ্নিপথ বিতর্কেফের বিক্ষোভের আশঙ্কা দেশে! গত কয়েকমাস আগেই সেনাতে নিয়োগে অগ্নিপথ প্রকল্প নিয়ে আসে মোদী সরকার। যা নিয়ে দেশজুড়ে প্রতিবাদের আগুন জ্বলে ওঠে। একের পর এক ট্রেন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। একের পর এক রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ে বিক্
SKM Protest Against Agnipath Scheme: অগ্নিপথ বিতর্কেফের বিক্ষোভের আশঙ্কা দেশে! গত কয়েকমাস আগেই সেনাতে নিয়োগে অগ্নিপথ প্রকল্প নিয়ে আসে মোদী সরকার। যা নিয়ে দেশজুড়ে প্রতিবাদের আগুন জ্বলে ওঠে। একের পর এক ট্রেন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। একের পর এক রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ে বিক্ষোভের আগুন।
যদিও এই বিতর্কের মধ্যেই এই যোজনাতে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আরের মধ্যেই ফের একবার অশান্তির আশঙ্কা।
কেন্দ্রীয় সরকারের অগ্নিপথ যোজনা'র (Agnipath Scheme) বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামছে সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা (Sanyukt Kisan Morcha)। গোটা দেশজুড়ে এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভের ডাক দেওয়া হয়েছে। ইউনাইটেড ফ্রন্ট অফ এক্স-সার্ভিসম্যান এবং অনেক যুব সংগঠনের সমর্থনে এই বিক্ষোভের ডাক দেওয়া হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
যা নিয়ে নতুন করে দেশজুড়ে আগুন জ্বলতে পারে বলে আশঙ্কার কালো মেঘ তৈরি হয়েছে। যদিও এই স্কিম তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত কখনই নেওয়া হবে না বলে ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে মোদী সরকার।
স্বরাজ ইন্ডিয়ার নেতা যোগেন্দ্র যাদব (Swaraj India president Yogendra Yadav) বলেন, অগ্নিপথ প্রকল্পের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে বিক্ষোভ হবে। প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে আগামীকাল ৭ আগস্ট অর্থাৎ রবিবার থেকে আগামী ১৪ আগস্ট পর্যন্ত 'জয় জওয়ান জয় কিষাণ' সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।
এই সম্মেলনের উদ্দেশ্যের বিষয়ে বলতে গিয়ে যোগেন্দ্র যাদব জানান, অগ্নিপথ প্রকল্প দেশে বিপদ ডেকে আনবে। আর এই প্রকল্পের এই বিষয়টিকে সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরতে হবে। কতটা ক্ষতি এই প্রকল্পে হবে। আর সেই লক্ষ্যেই এই সম্মেলন বলে জানিয়েছেন স্বরাজ ইন্ডিয়ার নেতা। শুধু তাই নয়, এই সম্মেলনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক, শান্তিপূর্ণ ও সাংবিধানিক উপায়ে কেন্দ্রকে তা প্রত্যাহার করতে বাধ্য করা হবে বলেও জানানো হয়েছে স্বরাজ ইন্ডিয়ার তরফে।
আজ শনিবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হবন যোগেন্দ্র যাদব। সেখানে তিনি একাধিক ইস্যুতে কথা বলেন। যোগেন্দ্র জানান জানান, 'অগ্নিপথ প্রকল্প' বিপর্যয়কারী এই প্রকল্প। কৃষি আইন ভয়ঙ্কর হলে এটি বিনাশকারী বলেও মন্তব্য তাঁর। যোগেন্দ্রের মতে, সংকটে আমাদের কৃষক ও সৈনিকসহ দেশের মেরুদণ্ড ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আর সেই লক্ষ্য রেখেই এই বিক্ষোভ কর্মসূচী বলে জানানো হয়েছে।