নোট বাতিলের ৬ বছর: টাকার দাম তলানিতে, মুদ্রাস্ফীতি চরমে, কী অবস্থায় রয়েছে টাকা?
নোট বাতিলের ৬ বছর: টাকার দাম তলানিতে, মুদ্রাস্ফীতি চরমে, কী অবস্থায় রয়েছে টাকা?
দ্বিতীয়বার
ক্ষমতায়
আসার
পরেই
নোট
বাতিলের
ঐতিহাসিক
সিদ্ধান্ত
ঘোষণা
করেছিলেন
প্রধানমন্ত্রী
মোদী।
৫০০
এবা
১০০০
টাকার
নোট
বাতিল
করে
২০০০
টাকা
এবং
নতুন
করে
৫০০
টাকার
নোট
বাজারে
আনে
মোদী
সরকার।
সেসময়
প্রধানমন্ত্রী
মোদী
ঘোষণা
করেছিলেন
যে
দেশের
আর্থিক
পরিস্থিতি
ফেরাতেই
এই
সিদ্ধান্ত
নিয়েছেন
তিনি।
কিন্তু
নোট
বাতিলের
৬
বছর
পরেও
দেশের
আর্থিক
পরিস্থিতি
কিন্তু
ফেেরনি।
উল্টে
অবনতি
হয়েছে
টাকার
দাম
প্রতিনিয়ত
পড়তে
শুরু
করেছে।
মুদ্রাস্ফীতিতে
জেরবার
দশা
সাধারণ
মানুষের।
কেবন
নির্মাণ
শিল্পে
দাপিয়ে
বেড়াচ্ছে
টাকা।
নোটবাতিলের ৬ বছর
নোট বাতিল। মোদী সরকারের প্রথম ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। ৮ নভেম্বর রাত ৮টায় জাতীর উদ্দেশে ভাষণ দিয়ে ৫০০ টাকা এবং ১০০ টাকার নোট বাতিল করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছিলেন। তাতে রাতারাতি চরম অস্থিরতা তৈরি হয়েছিল গোটা দেশে। এটিএম আর ব্যাঙ্কের লাইনে দাঁড়িয়ে চরম হয়রানির শিকার হয়েছিলেন সাধারণ মানুষ। রাতারাতি বাজারে নিয়ে আসা হয়েছিল ২০০০ টাকা আর ৫০০ টাকার নোট। হঠাৎ করে নোট বাতিলের সিদ্ধান্তের জেরে অসংখ্য গরিব মানুষ চরম হয়রানির শিকার হয়েছিলেন।
উদ্দেশ্যে কতটা সফল মোদী
নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত ঘোষণার সময় প্রধানমন্ত্রী মোদী জানিয়েছিলেন দেশবাসীর স্বার্থেই তিনি এই কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়ে সমর্থ হয়েছেন। তিনি জানিয়েছিলেন দেশের আর্থিক পরিস্থিতি কিছুটা হলেও তাতে ফিরবে। জাল নোটের কারবার বন্ধ হবে। কিন্তু দেখতে দেখতে নোট বাতিলের ৬ বছর পার হয়ে গিয়েছে কিন্তু দেশের আর্থিক পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। ডলারের তুলনায় টাকার তাম অনেকটাই পড়েছে। যার জেরে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রভাবিত হয়েছে। মুদ্রাস্ফীতি চরম জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে দেশে।
কী বলছে সমীক্ষা
দেশের ৩৪২টি জেলায় সমীক্ষা চালানো হয়েছিল ৩২,০০০ জনের উপরে। গত সাত বছরের মধ্যে যাঁরা একাধিক সম্পত্তি কিনেছেন। তার থেকেই স্পষ্ট যে সবচেয়ে বেশি টাকা ঘোরা ফেরা করেছে নির্মাণ শিল্পে। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে নির্মাণ শিল্প সবচেয়ে বেশি এগিয়েছে দেশে। সেই সঙ্গে আরেকটি ক্ষেত্রে টাকার বিনিয়োগ দেখা গিয়েছে। সেটা ফুড ডেলিভারি সিস্টেম। করোনা পরিস্থিতির কারণে ই-কমার্স পরিষেবার বাড়বাড়ন্ত হয়েছে। তাতে সর্বাধিক লাভ জনক ব্যবসা হয়েছে ফুড ডেলিভারি। ফুড ডেলিভারি ক্ষেত্রে টাকার ব্যবহার সর্বাধিক লক্ষ্য করা গিয়েছে।
মুদ্রাস্ফীতি চরমে
নোট বাতিলের পর যেমন ভাবে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হয়েছিলেন গরিব মানুষ আর মধ্যবিত্তরা। েখনও তারা সবচেয়ে বেশি প্রবাভিত। গত কয়েক বছরে মুদ্রাস্ফীতি চরমে পৌঁছে গিয়েছে। সবজি থেকে মাছ,ডিম-মাংস, চালডাল সবকিছুর দাম বেড়েছে। পেট্রোল-ডিজেলের লাগম ছাড়া দাম বৃদ্ধির কারণে পরিবহণ খরচ বেড়ছে। তার প্রভাব পড়েছে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দামে। একাধিক ক্ষেত্রে মূদ্রাস্ফীতি চরম আকার নিয়েছে। তার সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে মধ্যবিত্তদের ক্ষেত্রেই।
২০১৬-এর নিয়োগ প্রক্রিয়াতে এখনও রয়েছে শূন্যপদ! পর্ষদকে আলোচনাতে বসতে বলল হাইকোর্ট