কেরলে শুরু কমিউনিটি ট্রান্সমিশন, কিন্তু আদপে কি এই গোষ্ঠী সংক্রমণ ?
ইতিমধ্যেই
কেরলে
উপকূলবর্তী
এলাকায়
শুরু
হয়েছে
গোষ্ঠী
সংক্রমণ।
শুক্রবারই
একথা
জানান
কেরলের
মুখ্যমন্ত্রী
পিনরাই
বিজয়ন।
শুক্রবার
তিরুবনন্তপুরমের
দুটি
সমুদ্রতীরবর্তী
গ্রামে
গোষ্ঠী
সংক্রমণের
কথা
জানান
তিনি।
পুনথুরা
ও
পুলুভিল্লা
গ্রামে
এই
সংক্রমণ
শুরু
হয়েছে
বলে
খবর।
এদিকে
গোটা
দেশে
করোনা
আক্রান্তের
সংখ্যা
ইতিমধ্যেই
সাড়ে
দশ
লক্ষ
ছাড়িয়ে
গেছে।
মারা
গেছেন
২৬
হাজারেরও
বেশি
মানুষ।
এমতাবস্থায়
অবস্থায়
গোটা
দেশেই
গোষ্ঠী
সংক্রমণ
শুরু
হয়েছে
বলে
গত
মাস
থেকেই
জোরালো
দাবি
তুলেছেন
বিশেষজ্ঞেরা।
কিন্তু
এই
গোষ্ঠী
সংক্রমণ
?
কেন
বা
এটাকে
নিয়ে
এত
আতঙ্কিত
হয়ে
পড়ছেন
বিশেষজ্ঞেরা
?
এদিকে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের প্রথম থাপে কোনও ব্যক্তি করোনা বিধ্বস্ত কোনও দেশ বা রাজ্য থেকে ফিরলে সেখান থেকে তার করোনা সংক্রামিত হওয়ার সুযোগ থাকে। তখন তার মাধ্যমে দু-একজন করোনা আক্রান্ত রোগীর খোঁজ পাওয়া যায়। পরবর্তীতে করোনা আক্রান্ত রোগীর পরিবারের মাধ্যমে বাকীদের মধ্যে ছড়ায় এই ভাইরাস। এরপরই শুরু হয় এলাকা ভিত্তিক সংক্রমণ। এটাকেই বলা হচ্ছে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন বা গোষ্ঠী সংক্রমণ। এই ক্ষেত্রে সংক্রমণের মূল উৎস বেশিরভাগ সময়েই অজানা থেকে যায়।
এই ক্ষেত্রে বোঝা যায় না মানুষ কোথা থেকে বা কার মাধ্যমে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন। উপসর্গহীন কোনও মানুষের শরীরেও এই সময় করোনার জীবাণু উপস্থিতি থাকতে পারে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা।
সোজা কথায়, গোষ্ঠী সংক্রমণের সময় আপনি যে কোনও ব্যক্তির কাছ থেকে থেকে অথবা যে কোনোভাবে আক্রান্ত হতে পারেন। কিন্তু তার উৎস জানা কার্যত অসম্ভব। তারফলে সহজে কোনও ব্যক্তিকে সম্ভাব্য করোনা আক্রান্ত বলে চিহ্নিত করে কোয়রেন্টাইন ও আইসোলেশনে পাঠানো যায় না।