এক বউকে সামলাতেই হিমশিম খান, কিন্তু ৩৯ বউ নিয়ে দিব্যি চলছে সংসার
পৃথিবীর সব থেকে বড় পরিবার রয়েছে মিজোরামে। প্রধান ৬৬ বছরের জিওনা চানা। ৩৯ স্ত্রী ছাড়াও, ৯৪ সন্তান, ১৪ পুত্রবধূ এবং ৩৩ নাতি-নাতনি রয়েছে।
পৃথিবীর সব থেকে বড় পরিবার রয়েছে মিজোরামে। প্রধান ৬৬ বছরের জিওনা চানা। ৩৯ স্ত্রী ছাড়াও, ৯৪ সন্তান, ১৪ পুত্রবধূ এবং ৩৩ নাতি-নাতনি রয়েছে। তবে পরিবারের সংখ্যা বাড়াতে আরও বিয়ে করতে চান জিওনা চানা।
পৃথিবীর সব থেকে বড় পরিবার
মিজোরামের বাসিন্দা জিওনা চানার পরিবার শুনলে অবাক হবেন। ৬৬ বছরের এই ব্যক্তির স্ত্রীর সংখ্যা ৩৯, সন্তানের সংখ্যা ৯৪ এবং নাতি-নাতনির সংখ্যা ৩৩। যদিও এই অবস্থাতেও তিনি আবারও বিবাহে আগ্রহী।
বাড়িতে ঘরের সংখ্যা ১০০
পরিবারেই সবাই থাকেন এক ছাদের তলায়, চারতলা একটি বাড়িতে। মায়ানমার এবং বাংলাদেশ সীমান্তে পার্বত্য মিজোরামের বাক্তোয়াং গ্রামে অবস্থিত এই চারতলা বাড়িটিতে ঘরের সংখ্যা ১০০।
৩৯ জন স্ত্রী পরিবারের কর্তার বেডরুমের কাছেই ডর্মেটরিতে থাকেন। তবে স্থানীয়রা জানিয়েছেন, পরিবারের কর্তা সবসময়ই চান সাত থেকে আটজন স্ত্রী সবসময়ই যেন তাঁর পাশে থাকেন।
রান্নার দেখভালে প্রথমা স্ত্রী
নিজের
পুত্র,
তাদের
স্ত্রী
এবং
সন্তানের
একই
বাড়ির
অন্য
ঘরে
থাকেন।
কিন্তু
তাঁরা
একই
রান্নাঘর
ব্যবহার
করেন।
স্ত্রীরা
রয়েছেন
রান্নার
দায়িত্বে।
আর
কন্যারা
রয়েছেন
ঘর
পরিষ্কারের
দায়িত্বে।
পুরুষেরা
চাষবাস
করেন
কিংবা
পশুপালনে
ব্যস্ত
থাকেন।
নিজেদের
আয়
ছাড়াও
অনুগতরাও
অনেকসময়
দান
করে
থাকেন।
পরিবারের
সব
সদস্যের
জন্য
প্রতিদিন
১০০
কেজি
চাল
এবং
৭০
কেজিরও
বেশি
আলু
লাগে।
পরিবারের সদস্য সংখ্যা ১৬৭ জন
পরিবারের
কর্তা
জানিয়েছেন
তাঁকে
দেখভাল
করার
অনেকেই
রয়েছেন।
এব্যাপারে
তিনি
নিজেকে
খুব
ভাগ্যবান
বলেই
মনে
করেন।
পৃথিবীর
সব
থেকে
বড়
পরিবারের
প্রধান
জিওনা
চানা।
৩৯
স্ত্রী
ছাড়াও,
৯৪
সন্তান,
১৪
পুত্রবধূ
এবং
৩৩
নাতি-নাতনি
রয়েছে।
খাওয়া দাওয়া একইসঙ্গে
জিওনার
প্রথমা
স্ত্রী
বাকিদের
কাজ
দেখাশোনা
করেন।
যেমন
কাপড়
পরিষ্কার,
খাবার
তৈরি
করা।
যে
দিন
মাংস
খাওয়া
হয়
সেদিন
মুরগি
লাগে
৩০
টি।
সব
থেকে
কমবয়সী
স্ত্রী
থাকে
বেডরুমের
কাছে।
বয়স
অনুযায়ী
পরের
স্ত্রীরা
একটু
দূরে
থাকেন।
তবে
সবাই
চানার
বেডরুমে
ঢোকার
সুযোগ
পান।
তবে এখানেই থামতে চান না চানা। তিনি আর বিয়ে করে পরিবারের লোক সংখ্যা আরও বাড়াতে চান।