রাজস্থানে পুরোহিত হত্যার প্রতিবাদে জানিয়ে তৃণমূলে যোগ হাড়োয়ার পুরোহিতদের
রাজস্থানে পুরোহিত হত্যার প্রতিবাদে জানিয়ে তৃণমূলে যোগ হাড়োয়ার পুরোহিতদের
রাজস্থানে পুরোহিত হত্যার প্রতিবাদ এরাজ্যে। রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ মিছিল করে দলে দলে তৃণমূলে যোগ দিল পুরোহিতরা। এমনই ঘটনা উত্তর ২৪ পরগনার হাড়োয়ায়। পাশাপশি, আগামীদিনে পুরোহিত সমাজকে বাঁচিয়ে রাখতে তাদের ছেলে মেয়েদের সংস্কৃত চর্চার জন্য টোল ব্যবস্থা চালুর করার দাবি জানান তারা।
সম্প্রতি পুজোর আগেই পুরোহিতদের জন্য ভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এরাজ্যের তৃণমূল সরকার। তারপরেই রাজস্থানে ঘটে চলেছে পুরোহিত হত্যার ঘটনা। তারই প্রতিবাদে এদিন রাস্তায় নামেন বসিরহাটের পুরোহিত সমাজ। এদিন বসিরহাটের হাড়োয়া ব্লকে প্রায় শতাধিক পুরোহিত মিছিল করে এসে তৃণমূলে যোগদান করলেন। তাদের দলীয় পতাকা তুলে দেন হাড়োয়ার বিধায়ক হাজী নুরুল ইসলাম, অঞ্চল সভাপতি ভূষণ চন্দ্র দাস, তৃণমূল নেতা চন্দন দাস, সঞ্জু বিশ্বাস, অচিন্ত্য বিশ্বাস সহ নেতৃত্ববৃন্দরা।
এদিন সনাতনী ব্রাহ্মণ পুরোহিতের পুরোহিত নেতা দেবাশীষ চক্রবর্তী, সনাতন মিশ্ররা জানান, রাজস্থানে পুরোহিতকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে, তার যেমন নিন্দা করছি, অন্যদিকে মুখ্যমন্ত্রীর সনাতন ব্রাহ্মণ ট্রাস্ট পুরোহিতকে সাম্মানিক ভাতা, বাংলা আবাস যোজনার ঘর ঘোষণা করে পুরোহিত সমাজকে সম্মান দিয়েছেন। তা অনন্য নজির, এর আগে কোনও সরকার আমাদের পাশে এসে দাঁড়ায়নি। এভাবে আমাদের পাশে দাড়িয়েছে রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তার প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ।
পাশাপশি তাদের দাবি, সামনে দুর্গাপুজো প্রচুর ব্রাহ্মণ আছে তারা সংস্কৃত ভাষার উপর এতটা দক্ষ নয়। ব্রাহ্মণ সমাজ সংস্কৃত ভাষার উপরে যাতে জ্ঞান অর্জন করতে পারে তার জন্য টোলের ব্যবস্থা করতে হবে। এবং সেখানেও যাতে নতুন প্রজন্মের পুরোহিত সমাজ শিক্ষা নিতে পারে তার ব্যবস্থা করতে হবে। এই পুরোহিত সমাজের ছেলেমেয়েদের জন্য রাজ্য সরকার যদি সংস্কৃত ভাষার উপর কোন আলাদা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র করেন, তাহলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কাছে আমরা পুরোহিত সমাজ কৃতজ্ঞ থাকব বলে জানান পুরোহিত নেতারা।
তাদের
বক্তব্য,
পুরোহিতদের
নুতন
প্রজন্ম
এই
পেশা
থেকে
অন্য
পেশায়
অনেকে
চলে
যাচ্ছে।
কেননা
আমাদের
ছেলে
মেয়েরা
সংস্কৃত
ভাষার
উপরে
জ্ঞান
অর্জন
করতে
পারছেনা।
না
খেতে
পেয়ে
করতে
হচ্ছে
পুরোহিতদের।
এদিন
বিধায়ক
হাজী
সেখ
নজরুল
ইসলাম
সামনে
দূর্গাপুজো
তাই
তাদের
হাতে
নতুন
বস্ত্র,
রামাবলি,
পাঁচালী,
তুলে
দেওয়া
হয়।
জ্যোতিপ্রিয়র মন্ত্রীত্বে শ'য়ে শ'য়ে ভুয়ো কোঅপারেটিভ! বাংলায় রাজনৈতিক হিংসা নিয়ে বিস্ফোরক অর্জুন