সিপিআইএম-এ বড় ধাক্কা! কামারহাটির একমাত্র কাউন্সিলরের যোগদান তৃণমূলে, 'শূন্য'-এ হুঁশিয়ারি মদনের
পুরসভা নির্বাচনে ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশের বেশি আসনে জয়লাভের স্বস্তি নেই তৃণমূলে। রাজ্যের উন্নয়নের পাশে নিজের দলে তারা চায় সবাইকেই। এবার সেই পথেই হাঁটলেন উত্তর ২৪ পরগনা (North 24 Parganas) কামারহাটি ( Kamathati) পুরসভার একমা
পুরসভা নির্বাচনে ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশের বেশি আসনে জয়লাভের স্বস্তি নেই তৃণমূলে। রাজ্যের উন্নয়নের পাশে নিজের দলে তারা চায় সবাইকেই। এবার সেই পথেই হাঁটলেন উত্তর ২৪ পরগনা (North 24 Parganas) কামারহাটি ( Kamathati) পুরসভার একমাত্র সিপিআইএম (CPIM) কাউন্সিলর। তাঁর তৃণমূলে যোগদানের পরেই মদন মিত্র বিধানসভা নির্বাচনে শূন্য হওয়া সিপিআইএমকে হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন। যদিও এই দলত্যাটগকে গুরুত্ব দিতে নারাজ সিপিআইএম।
সিপিআইএম-এর একমাত্র বিধায়ক তৃণমূলে
কামারহাটিতে সিপিআইএম-এর একমাত্র কাউন্সিলর আফজল খান তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছিলেন তিনি। তাঁর সঙ্গে বেশ কিছু সমর্থকও তৃণমূলে যোগদান করেছেন বলে জানা গিয়েছে।এই বছরের শুরুতে হওয়া পুরসভার নির্বাচনে ৩৫ আসন বিশিষ্ট কামারহাটিতে তৃণমূল ৩২ টি আসন পায়। সিপিআইএম পায় ১ টি এবং অন্যরা পায় ২ টি আসন।
মদন মিত্রের প্রতিক্রিয়া
মদন
মিত্র
বলেছেন
আফজল
খান
সিপিএম-এর
রাজনীতি
পরিত্যাগ
করে
পশ্চিমবঙ্গের
উন্নয়নের
রাজনীতিকে
বেছে
নিয়েছেন।
পাশাপাশি
তিনি
এলাকার
সিপিএম
নেতৃত্বকে
হুঁশিয়ারিও
দেন।
তিনি
বলেন,
এলাকায়
নোংরা
রাজনীতি
করছে
সিপিএম।
এব্যাপারে
পুলিশকেও
জানানো
হয়েছে,
তবে
ব্যবস্থা
নেওয়া
হয়নি
বলে
অভিযোগ
করে
লাস্ট
ওয়ার্নিং
দিয়েছেন।
কটাক্ষ
করে
তিনি
বলেছেন,
সিপিএম
রাস্তায়
লুডু
আর
কাটাকুটি
খেলে।
বেলঘরিয়ায়
সিপিএম
নোংরা
রাজনীতি
করছে
বলেও
অভিযোগ
করেছেন
তিনি।
তিনি
তৃণমূল
নেতাদের
কুশপুতুল
জ্বালানোকে
কটাক্ষ
করেন।
আগামী
২৫
বছর
এলাকায়
তৃণমূল
রাজ
করবে
আর
খেলা
হবে,
বলেছেন
তিনি।
মদন
মিত্র
বলেছেন,
সব
জায়গার
অন্য
দলের
নেতাকর্মীদের
দলে
নেওয়া
হলেও
মেদিনীপুরের
গদ্দারকে
দলে
নেওয়া
হবে
না।
আফজল খানের প্রতিক্রিয়া
মানুষের
জন্য
কাজকে
আরও
উন্নতন
করতেই
তাঁর
তৃণমূলে
যোগ
দেওয়া
বলে
জানিয়েছেন
কামারহাটি
পুরসভার
কাউন্সিলর
আফজল
খান।
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
এবং
অভিষেক
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
উন্নয়নের
সঙ্গে
তিনি
যুক্ত
হলেন
বলে
জানিয়েছেন
আফজল
খান।
তবে
আফজল
খান
এদিন
পুরসভা
ভোটের
দিন
সন্ঘে
পর্যন্ত
তাঁর
ওপরে
হামলার
কথা
বলেছেন।
বলেছেন
সিপিএম-এর
কোন
বড়
নেতা
তাঁর
পাশে
ছিলেন
না।
আর
জেলার
পরে
পুরসভার
চেয়ারম্যান
থেকে
শুরু
করে
বিধায়ক
মদন
মিত্র
এবং
সাংসদ
অর্জুন
সিং
পর্যন্ত
তাঁকে
উৎসাহিত
করেছেন।
সেখান
থেকেই
তিনি
বুঝেছেন,
উন্নয়ন
করতে
গেলে
তৃণমূলে
থেকেই
করতে
হবে।
সায়নদীপ মিত্রের প্রতিক্রিয়া
জেলা
সিপিএম
নেতা
সায়নদীপ
মিত্র
বলেছেন,
নির্বাচনের
ফল
প্রকাশের
পরেই
কাউন্সিলর
শাসক
শিবিরের
সঙ্গে
যোগাযোগ
রেখে
চলছিলেন।
সেই
কারণে
তাঁকে
দল
থেকে
বহিষ্কার
করা
হয়েছিল।
এই
দলবদলে
এলাকায়
সিপিএম-এর
সংগঠনে
কোনও
প্রভাব
পড়বে
না
বলে
জানিয়েছেন
তিনি।
ফাঁকা আশ্বাস, ভেঙেছে প্রশাসনের প্রতি বিশ্বাস! ৮০ শতাশের বেশি কাশ্মীরি পণ্ডিত পরিবার ছেড়েছেন উপত্যকা
Recommended Video