সিনেমার অনুরাগী ছিলেন শীলা দীক্ষিত! শাহরুখের এই সিনেমা দেখেছিলেন ২০ বার
পশ্চিমী মিউজিক আকৃষ্ট করত শীলা দীক্ষিতকে। সেই ছেলে বয়স থেকেই। আর রেডিওতে যদি পছন্দের গান পেতেন, তাহলে শুনতেন। এছাড়াওজুতোর প্রতি আকর্ষণ ছিল তাঁর।
পশ্চিমী
মিউজিক
আকৃষ্ট
করত
শীলা
দীক্ষিতকে।
সেই
ছেলে
বয়স
থেকেই।
আর
রেডিওতে
যদি
পছন্দের
গান
পেতেন,
তাহলে
শুনতেন।
এছাড়াও
জুতোর
প্রতি
আকর্ষণ
ছিল
তাঁর।
বেশ
ভাল
সংখ্যায়
জুতোর
সংগ্রহ
ছিল
বর্ষীয়ান
এই
রাজনৈতিকের।
এছাড়া
বই
পড়তেও
তিনি
ভাল
বাসতেন।
দেশের দীর্ঘ সময়ের মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর ভাল লাগার তালিকায় ছিল ভাল সিনেমা দেখাও। তাঁর দেখা প্রথম সিনেমা ছিল হ্যামলেট। যা দেখেছিলেন সাদাকালোতে।
নিজের
রাজনৈতিক
জীবনের
ব্যস্ততার
মধ্যেও
তিনিন
হিন্দি
সিনেমা
দেখার
সময়
বের
করতেন।
আর
শাহরুখ
খানের
দিলওয়ালে
দুলহনিয়া
লে
জায়েঙ্গে
সিনেমা
দেখেছিলেন
২০
বার।
একথা
গতবছরে
প্রকাশিত
আত্নজীবনী
'সিটিজেন
দিল্লি:
মাই
টাইমস,
মাই
লাইফ'-এ
উল্লেথ
করেছেন।
তিনি
লিথেছিলেন,
দিনের
বেশ
কয়েকঘন্টায়
কোনও
টিভি
দেখা
কিংবা
রেডিও
শোনার
মতো
পরিস্থিতি
ছিল
না।
স্কুলে
পড়া
আর
সময়
কাটাতে
বই
পড়েই
কেটে
যেত।
তবে
মাঝে
মধ্যে
সিনেমা
দেখার
সুযোগ
তিনি
পেতেন
বলে
লিখিছিলেন।
তাছাড়াও
সঙ্গীত
শোনার
সময়
তিনি
পেতেন।
এছাড়াও জুতোর প্রতি যে তাঁর আকর্ষণ ছিল তাও লিখেছিলেন শীলা দীক্ষিত। জনপথ কিংবা কটন প্লেস থেকে জুতো কিনতেন। সেখানকার পাকিস্তানি উদ্বাস্তুদের ছোট দোকানে চোখ ধাঁধানো জুতো থাকত বলে উল্লেথ করেছিলেন শীলা দীক্ষিত। ছাত্র অবস্থায় মাসে পাঁচ টাকা করে পকেট মানি দেওয়া হত। সেই টাকা থেকে বাঁচিয়ে তিনি জুতোর টাকা জোগার করতেন বলে লিখেছেন তিনি।
দিল্লির কনভেন্ট অফ জেসাস অ্যান্ড মেরি এবং মিরান্ডা হাউস স্কুলে পড়াশোনা করেছেন তিনি। পরবর্তী সময়ে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন।