প্রতিবেশীদের নিয়ে মজাদার বাংলা জোকস
প্রতিবেশীর কুকুরের চিৎকার
প্রতিবেশীর
কুকুরটার
চিৎকারে
বিরক্ত
এক
দম্পতি।
এক
মাঝরাতে
বিছানা
থেকে
উঠেই
গেলেন
বাড়ির
কর্তা।
বললেন,
অনেক
হয়েছে।
আজ
এর
একটা
বিহিত
করতে
হবে।
বলেই
হনহন
করে
বেরিয়ে
গেলেন
তিনি।
কিছুক্ষণ
পর
ফিরলেন।
স্ত্রী
জিজ্ঞেস
করলেন,
কি
হেনস্তা
করে
এলে,
শুনি?
কর্তা:
কুকুরটাকে
আমাদের
বাড়িতে
নিয়ে
এসেছি।
এবার
বুঝুক,
প্রতিবেশীর
কুকুরের
চিৎকার
কেমন
লাগে!
কথার প্যাঁচ
ছোট্ট
আরিয়ান
গেছে
বন্ধু
সোহানের
বাড়ি।
সোহানের
মা:
কী
চাই?
আরিয়ান:
আন্টি,
সোহান
কি
বাইরে
এসে
আমাদের
সঙ্গে
ফুটবল
খেলতে
পারে?
সোহানের
মা:
না!
বাইরে
ভীষণ
গরম!
আরিয়ান:
ঠিক
আছে,
আন্টি।
সোহান
না-হয়
না-ই
এল।
সোহানের
ফুটবলটা
কি
বাইরে
এসে
আমাদের
সঙ্গে
খেলতে
পারে?
কথা বলা ঘড়ি
বন্ধুর
নতুন
বাড়ি
ঘুরে
ঘুরে
দেখছিল
পল্টু।
দেয়ালে
একটা
পিতলের
থালা
আর
একটা
হাতুড়ি
ঝোলানো
দেখে
সে
জিজ্ঞেস
করল,
এটা
কী?
বন্ধু
বললেন,
এটা
একটা
‘কথা
বলা
ঘড়ি'।
রক্তিম:
তাই
নাকি?
দেখি
তো
কেমন
কথা
বলে?
বন্ধু
হাতুড়ি
দিয়ে
থালায়
আঘাত
করলেন,
প্রচণ্ড
শব্দ
হলো।
সঙ্গে
সঙ্গে
দেয়ালের
ওপাশ
থেকে
প্রতিবেশী
চিৎকার
করে
বললেন,
নালায়েক!
রাত
১০টার
সময়
কেউ
এত
জোরে
শব্দ
করে?
বেয়াদব এবং ছোটলোক
থানায়
ঢুকেই
ভদ্রমহিলা
রাগে
ফেটে
পড়লেন,
ইন্সপেক্টর
সাহেব,
আমি
আমার
প্রতিবেশীর
বিচার
চাই।
লোকটা
একটা
আস্ত
বেয়াদব
এবং
ছোটলোক।
ইন্সপেক্টর:
কেন?
কী
করেছে
সে?
ভদ্রমহিলা:
আমি
যখনই
তার
বাড়িতে
উঁকি
দিই,
দেখি
সে-ও
উঁকি
দিয়ে
আছে!