বৃহস্পতিবার সকালে শেয়ার বাজারে ধস, সেনসেক্সে পতন ৪৮৪ পয়েন্টের
লক্ষীবারে সকালে শেয়ার বাজার খুলতেই সেনসেক্সের ৪৮৪ পয়েন্ট পতন হয়েছে
বৃস্পতিবার সকালে শেয়ার বাজার খুলতেই সেনসেক্সের ৪৮৪ পয়েন্ট পতন হয়। ভারতের পাশাপাশি সিওল, টোকিও, সাংহাই এবং হংকংয়ের শেয়ারের বাজারের পতনের খবর পাওয়া যায়। বৃহস্পতিবার ইকুইটি সূচকগুলো বিয়ারিশ নোটে বাণিজ্য শুরু করেছিল। কিন্তু এইএস ফেডের সুদের হার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শেয়ারবাজারে সেনসেক্সের পতন দেখতে পাওয়া যায়।
৩০ শেয়ারের BSE সেনসেক্স শুক্রবার সকালে প্রাথমিক ব্যবসায় ৪৮৩.৭১ পয়েন্ট কমে ৫৮, ৯৭৩.০৭ এ দাঁড়িয়েছে। NSE নিফটি১৩৭.৯৫ পয়েন্ট কমে ১৭,৫৮০.৪০ তে চলে গিয়েছে। সেনসেক্স ও নিফটির পতনের পরেো শুক্রবার বাজার খোলার সঙ্গে সঙ্গে আইটিসি, মারুতি, ইন্ডাসইন্ড ব্যাঙ্ক এবং হিন্দুস্তান ইউনিলিভার লাভ করে। ৩০ শেয়ার সেনসেক্স প্যাকের মধ্যে, বাজাজ ফিনসার্ভ, এইচডিএফসি, উইপ্রো, এইচডিএফসি ব্যাংক, টেক মাহিন্দ্রা, এইচসিএল টেকনোলজিস, পাওয়ার গ্রিড এবং আইসিআইসিআই ব্যাংক প্রাথমিকভাবে পিছিয়ে ছিল বলে জানা গিয়েছে।
শুক্রবার
আন্তর্জাতিক
বাজারেও
এর
প্রভাব
লক্ষ্য
করা
গিয়েছে।
মুম্বইয়ের
পাশাপাশি
সিওল,
টোকিও,
সাংহাই
এবং
হংকংয়ের
শেয়ার
বাজারের
পতন
দেখা
যায়।
বুধবার
আমেরিকার
শেয়ার
বাজারেও
নেতিবাচক
প্রভাব
দেখতে
পাওয়া
গিয়েছে।
বুধবার
বাজার
বন্ধ
হওয়ার
সময়
আমেরিকার
অবস্থা
বিশেষ
ভালো
ছিল
না।
জিওজিট
ফাইন্যান্সিয়াল
সার্ভিসেসের
প্রধান
বিনিয়োগ
কৌশলবিদ
ভি
কে
বিজয়কুমার
বলেছেন,
যদিও
ইউএস
ফেডের
৭৫
বেসিস
পয়েন্ট
রেট
বৃদ্ধি
পেয়েছিল।
সেক্ষেত্রে
টার্মিনাল
রেট
বাজার
৪.৬
শতাংশ
বৃদ্ধির
সম্ভাবনা
দেখতে
পাওয়া
গিয়েছিল।
এই
পরিস্থিতি
ভারতীয়
বাজারের
দৃষ্টিকোন
থেকে
প্রশ্ন
উঠতে
শুরু
করেছে,
বিশ্বব্যাপি
বাজারে
যে
পতন
দেখা
দিয়েছে,
সেক্ষেত্রে
ভারতের
নেতিবাচক
প্রভাব
অব্যাহত
থাকবে
কি
না।
অন্যদিকে
মেহতা
ইক্যুইটিজ
লিমিটেডের
প্রধান
গবেষক
প্রশান্ত
তাপসে
জানিয়েছেন,
ইউএস
ফেড
প্রত্যাশিতভাবে
পলিসি
রেট
৭৫
বেসিস
পয়েন্ট
বাড়িয়ে
দিয়েছে,
যার
জেরে
কেন্দ্রীয়
ব্যাংকের
বিবৃতিতে
জানানো
হয়েছে,
যে
আগামী
কয়েক
মাসকার্ডগুলিতে
আরও
রেট
বৃদ্ধি
পাওয়ার
সম্ভাবনা
রয়েছে।
বাজারে
এর
নেতিবাচক
প্রভাব
পড়তে
শুরু
করেছে,
যার
ফলে
রাতারাতি
আমেরিকার
বাজারে
পতন
হয়।
এই
পতনের
ধারা
অব্যাহত
থাকবে
তিনি
আশঙ্কা
করছেন।
বুধবার বুধবার BSE বেঞ্চমার্ক ২৬২.৯২ পয়েন্ট বা ০.৪৪ শতাংশ কমে ৫৯,৪৫৬.৭৮ এ স্থির হয়েছিল। নিফটি ৯৭.৯০ পয়েন্ট বা ০.৫৫শতাংশ কমে ১৭,৭১৮.৩৫ এ শেষ হয়।
অন্যদিকে, আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বাড়তে থাকে। আন্তর্জাতিক তেল বেঞ্চমার্ক ব্রেন্ট অপরিশোধিত তেলের ক্ষেত্রে ব্যারেল প্রতি ০.৫০ শতাংশ বেড়ে ৯০.৭২ মার্কিন ডলারে পৌঁচেছে। বিএসই তথ্য অনুসারে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ক্রয়ের দুই দিন পরে বুধবার ৪৬১.০৪ কোটা টাকার শেয়ার অফলোড করে।
স্পর্শে অপবিত্র মূর্তি! ঈশ্বরের পরিবর্তে আম্বেদকরের কাছে প্রার্থনার সিদ্ধান্ত দলিত পরিবারের