নামের শুরুতে D থাকলে সেই ব্যাক্তি খুবই জেদি হন
ইংরাজি বর্ণমালার চতুর্থ অক্ষর D। এই বর্ণ দিয়ে চেনা যেতে পারে একটি মানুষের চারিত্রিক বহু বৈশিষ্ট।
ইংরাজি বর্ণমালায় প্রতিটি বর্ণের নিজস্ব গুরুত্ব রয়েছে। সেই বর্ণ দিয়ে শুরু নামেরও রয়েছে কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট। যে বৈশিষ্ট দিয় চেনা যায় নামের অধিকারী সই মানুষটিকে।
[আরও পড়ুন:নাম যদি E দিয়ে শুরু হয়, তাহলে ব্যাক্তির মধ্যে এই গুণগুলি থাকে]
ইংরাজি বর্ণমালার চতুর্থ অক্ষর D। এই বর্ণ দিয়ে চেনা যেতে পারে একটি মানুষের চারিত্রিক বহু বৈশিষ্ট। ভালোবাবে জেনে নিতে পারেন, কেমন হতে পারেন সেই ব্যাক্তি! হতেই পারে, নামের শুরুতে যাঁদের D রয়েছে তাঁরা কেউ আপনার পছন্দের কিংবা অপছন্দের মানুষ। দুটি ক্ষেত্রেই মানুষটি সম্পর্কে কৌতূহল থাকা যুক্তিযুক্ত। তাই একনজরে দেখে নেওয়া যাক নামের শুরুতে D থাকলে , সেই মানুষটির চারিত্রিক বৈশিষ্ট কী কী হতে পারে ।
[আরও পড়ুন:নামের শুরুতে F থাকলে তাঁরা খুবই রোম্যান্টিক হন ]
এঁদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট
নামের শুরুতে যদি D থাকে , তাহলে জানবেন, সেই ব্যাক্তি যদি কোনও জিনিস নেবেন বলে মনে করেন, তাহলে তিনি তা নিয়ে ছাড়েন! নিজের লক্ষ্য়ে পৌঁছতে এঁরা কোনও কসরৎ করতে ছাড়েন না। যতক্ষণ না লক্ষ্যে পৌঁছচ্ছেন ততক্ষণ এঁদের স্বস্তি নেই। তাই এই ধরনের মানুষরা খুবই জেদি হন। ব্যবসা সংক্রান্ত কাজে এঁরা জীবনে চরম সাফল্য পেয়ে থাকেন।
নামের শুরুতে D থাকলে তাঁরা পরিশ্রমী হন
যেকোনও কাজ উদ্ধার করতে এঁরা প্রচণ্ড পরিমাণে খাটাখাটনি করেন। তাই এঁরা মূলত খুব পরিশ্রমী হন। নিজের চরিত্র গঠনে এঁরা কারওর উপর নির্ভর করেন না। তাই এঁদের চরিত্রে নিজস্বতা প্রকাশ পায়। নিজেক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রশংসা প্রাপ্তির দাবি এঁরাই রাখেন।
পরিবারের সদস্য হিসাবে এঁরা কেমন হন?
পরিবারের প্রতি এঁদের যথেষ্ট টান থাকে। তাই পরিবারের প্রত্যেকটি সদস্যের কাছে এঁরা গ্রহণযোগ্যতা পান। প্রত্যেকের ভালোবাসা ও আদরের পাত্র হয়ে ওঠেন এঁরা। প্রেম ও সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য় এই ধরনের মানুষরা অনেক দূর পর্যন্ত যেতে পারেন। প্রয়োজনে বহু পছন্দের জিনিসও তাঁরা ত্যাগ করতে প্রস্তুত হন। জীবন সম্পর্কে এঁদের দৃষ্টিভঙ্গি অনেক সহজ সরল হয়। সাধারণত খুব একটা জটিল ভাবে এঁরা কিছু ভাবেন না।
আর কী কী বৈশিষ্ট থাকে এঁদের?
যে কোনও ধরনের জটিল পরিস্থিতি সামাল দিতে এঁরা সচেষ্ট হন। খুবই মাথা ঠাণ্ডা ব্যক্তিত্ব হওয়ায় এঁরা সমস্যাজনক পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে পারেন। সবচেয়ে বড় বিষয়, বিপদে পড়লেও এঁরা নিজেদের সামলে নিতে পারেন। ফলে সহজে এঁদের বিপদে ফেলা কঠিন বিষয়।