নবরাত্রি ২০২০: পঞ্চমীতে দেবী 'স্কন্দমাতা' রূপে পুজিত, জেনে নিন পুজোর মাহাত্ম্য়, আচার ও বিধি
কার্তিকেয়র মাতা স্কন্দমাতা। দক্ষিণ ভারতে কার্তিকের নাতা হিসেবেই বেশি পুজিত হন দেবী দুর্গা। নবরাত্রির পঞ্চম দিনে পুজিত হন দেবী দুর্গা। অর্থাৎ পঞ্চমীর দিন পুজো হয়ে থাকে দেবী স্কন্দমাতার। সিংহের পিঠে আসীন দেবীর কোলে থাকেন শিশু কার্তিক। হাতে থাকে পদ্ম।

স্কন্দমাতার উপাসনায় প্রাপ্তি
দেবী স্কন্দমাতা উপাসনা হয়ে থাকে পঞ্চমীর দিন। বলা হয় এদিন দেবীর উপাসনা করলে সেব সেনাপতি কার্তিকেরও আশীর্বাদ পাওয়া যায়। দেবী স্কন্দমাতা সৌর মণ্ডলের অধিকারী দেবী। সবরকম সাংসারিক, কায়িক ও লৌকিক ভর্তি থেকে মুক্ত হয়ে দেবীর আরাধনা করতে হয়। শুদ্ধ মনে উপাসনা করলে তবেই দেবীর আরাধনার ফল পাওয়া যায়।

স্কন্দমাতার উপাসনায় প্রাপ্তি
দেবী স্কন্দমাতা উপাসনা হয়ে থাকে পঞ্চমীর দিন। বলা হয় এদিন দেবীর উপাসনা করলে সেব সেনাপতি কার্তিকেরও আশীর্বাদ পাওয়া যায়। দেবী স্কন্দমাতা সৌর মণ্ডলের অধিকারী দেবী। সবরকম সাংসারিক, কায়িক ও লৌকিক ভর্তি থেকে মুক্ত হয়ে দেবীর আরাধনা করতে হয়। শুদ্ধ মনে উপাসনা করলে তবেই দেবীর আরাধনার ফল পাওয়া যায়।

দেবীর মাহাত্ম্য
দেবীর আরাধনা অত্যন্ত সজাগ থেকে করতে হয়। নইলে ফল পাওয়া যায় না। ভক্তরা শুদ্ধ মনে আপাধনা না করা পর্যন্ত দেবী তুষ্ট হন না। তবে স্কন্দ মাতার আরাধনায় দেব সেনাপতি কার্তিকের আশীর্বাদ পাওয়া যায়। এতে ভক্তদের কঠিন পরিস্থিতি থেকে বেরিেয় আসার বল মেলে। দেবীর মাহাত্ম্যে সিদ্ধিলাভ হয় ভক্তদের। এই পঞ্চমী থেকেই বাংলায় দুর্গাপুজো শুরু হয়।

কার্তিকের জন্ম
শিবের তেজ যখন পার্বতীর গর্ভে ধারণ করতে যাবেন সেই সময় রতির অভিশাপের প্রভাবে সেখানে অগ্নি দেব চলে আসেন শিব তেজ দেবী পার্বতী ধারন করতে পারেন না ও ক্রুদ্ধ হন তারপর অগ্নি শিবের তেজ বহন করে নিয়ে গেলে দেবগণ অনুরোধে পার্বতিও গর্ভের তেজ প্রদান করেন কারণ একা পুরুষের তেজে সন্তান জন্ম হয়না পরে উভই তেজ গঙ্গা ধারণ করতে চাইলে সেও অক্ষম হয়ে সেটি পার্শ্ববর্তী সর বনে নিক্ষেপ করে ও এক পুত্রের জন্ম হয় খুদার্ত সেই শিশুকে কৃতিকা লালন করেন। তাই কার্তিক নামে পরিচিত হন তিনি।
নবরাত্রি ২০২০: চতুর্থ দিন দেবী 'কুষ্মাণ্ডা' রূপে পুজিত, জেনে নিন পুজোর মাহাত্ম, আচার ও বিধি