অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি চাইছেন, মেনে চলুন রান্নাঘরের এই টিপসগুলি
অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি চাইছেন, মেনে চলুন রান্নাঘরের এই টিপসগুলি
এমন অনেকেই আছেন যারা জীবনে অনেক কাজ করার পরেও বাড়িতে টাকা রাখতে পারেন না। পারিবারিকভাবে তারা বিধ্বস্ত হয়ে থাকেন। কখনোই তারা জীবনে উন্নতি করতে পারেন না। অনেক ইনকাম করার পরেও তাদের বাড়তি খরচ ক্রমশ বাড়তে থাকে। তারা সেখানে লাগাম দিতে পারেন না। কিন্তু কেন কীভাবে তা হয় তা তারা নিজেরাও বুঝতে পারে না। তবে এর জন্য আমাদের বাস্তু কিছুটা দায়ী। আবার এমন অনেক কাজ আমরা নিত্যদিন করে থাকি, যেটার জন্য আমাদের অনেক অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। নিত্যদিনের এই কাজগুলো যদি সঠিকভাবে করা যায় তাহলে আমাদের পরিবার নিয়ে আমরা অনেক সুখী থাকব। রান্নাঘরকে খুব পবিত্র স্থান বলে মনে করা হয়।এই স্থানে মা লক্ষ্মীর প্রবেশে আপনার দিন আরও শুভ হতে পারে। সেই সঙ্গে তাঁর বিশেষ কৃপাও পাওয়া যায়। তাহলে আমরা অর্থনৈতিকভাবেও আমরা উন্নতি করতে পারব। তাহলে জেনে নেই সেই কাজগুলি কী কী।
রাতে রান্নাঘর পরিষ্কার রাখুন
রাতে খাওয়া খাওয়া হয়ে গেলে রান্নাঘর পরিষ্কার করে তবেই ঘুমান। অনেকেই রয়েছেন যারা রাত্রিবেলা রান্নাঘর পরিষ্কার করেন না। এঁটো থালাবাসন রান্নাঘরেই রেখে দেন। রান্নাঘরকে কিন্তু পবিত্র বলে মনে করা হয়। সেখানে মা লক্ষ্মীর প্রবেশ করে থাকেন। তাই এই স্থান কখনোই অপরিষ্কার রাখা উচিত না। যে ব্যক্তিদের বাড়িতে এই স্থান অপরিষ্কার রাখা হয়, সেখানে মা লক্ষ্মী প্রবেশ করেন না। তারা অর্থনৈতিকভাবে অনেক দুর্বল হয়ে যান। জীবনে সাফল্য পান না।
রান্নাঘরে বা বেসিনে এঁটো বাসন রাখবেন না
রান্নাঘরে বা রান্নাঘরের বেসিনে কখনোই নোংরা বাসন রাখবেন না। কারণ অনেকেই রয়েছেন খাওয়া দাওয়ার পর রান্নাঘরে বেসিনে এঁটো বাস্ন রাখবেন না। এটি কিন্তু খুব অশুভ বলে মনে করা হয়। তবে জ্যোতিষশাস্ত্রে বলা হয় বেসিনে নোংরা বাসন রাখা উচিত না। তা কিন্তু কখনই শুভ বলে মনে করা হয় না। এতে আপনার বাড়ি থেকে কখনো আর্থিক সংকট কাটবে না। মা লক্ষ্মীর কৃপা থেকে আপনি অনেক দূরে থাকবেন। জীবনে এগোতে পারবেন না। তাই রান্নাঘরের নোংরা বাসন রাখবেন না।
অন্নপূর্ণাকে স্মরণ করে গ্যাস জ্বালান
মা লক্ষ্মী সঙ্গে সঙ্গে মা অন্নপূর্ণারও সেবা করা খুব দরকার। তারও কৃপা আমাদের জীবনে খুব দরকার। যে ব্যক্তিদের প্রতি তিনি সন্তুষ্ট থাকেন তাঁদের পরিবারের কখনও খাদ্যের ঘাটতি হয় না। প্রত্যেকদিন রান্না করার আগে গ্যাসের সামনে দাঁড়িয়ে মা অন্নপূর্ণার কাছে প্রার্থনা করুন এবং আশীর্বাদ চান। তিনি যদি খুশি থাকেন তাহলে আপনার ঘরে কখনোই খাবারের অভাব হবে না। আপনার ভাঁড়ার সব সময় পূর্ণ থাকবে। সারাদিন আপনার খুব ভালো কাটবে। আপনি যতই মসলাদার খাবার খান না কেন আপনি সেটা হজম করতে পারবেন। আপনার পরিবারের কোনোও রকম অশান্তি হবে না। পরিবারের পূর্ণ সমর্থন আপনি পাবেন।
(এই সকল তথ্য জ্যোতিষ নির্ভর। সকলের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য নাও হতে পারে)
মাসের এই দিনে যারা জন্মগ্রহণ করেন তারা জীবনে সাফল্য পান, দেখুন তো আপনিও এর মধ্যে পড়ছেন কিনা