'চৈতে কুয়া ,ভাদ্রে বান', মড়ক থেকে শস্যশ্যামলা বসুন্ধরা নিয়ে 'খনার বচন' কী ইঙ্গিত দেয়
'চৈতে কুয়া ,ভাদ্রে বান', মড়ক থেকে শস্যশ্যামলা বসুন্ধরা নিয়ে 'খনার বচন' কী ইঙ্গিত দেয়
কীভাবে জানা যাবে একটি বছরে মড়ক আসন্ন কী না, কোন দিন কাজের পক্ষে মঙ্গল আর কোনদিন কাজের পক্ষে খারাপ তাও নির্ধারণ করা যায়। এই সমস্ত দিক নির্ধারণের জন্যই খনার বচন। বহুকাল আগে সকলকে অবাক করে দিয়ে তাঁর অসামান্য জ্যোতি গণিত সত্য প্রমাণিত হয়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক সেই সমস্ত খনার ছড়ার ব্য়াখ্যা কী ?
'মঙ্গলে ঊষা বুধে পা, যথা ইচ্ছা তথা যা'
এই লাইনের ব্যাখ্যা হল মঙ্গলবারের ভোর বেলায় যে কাজ করা হবে, তা শুভ। আর বুধবার যেকোনও সময়ই কাজ করতে তা ভালো ফল দেয়। অনেকের ক্ষেত্রে এখন তা ভালো ফল না দিলেও, পরে তা দিয়ে থাকে।
'দিনে জল রাতে তারা, এই দেখবে খরার ধারা'
কীভাবে খরা আসন্ন তা বোঝা যাবে? খনা বলছেন, যে বছর বর্ষার শুরুর সময় থেকেই দিনের বেলায় বেশি বৃষ্টি হবে, আর রাতের বেলায় আকাশে তারা ফুটবে , ঝকঝকে আকাশ থাকবে, সেই বছর খরা অবিশ্যম্ভাবী।
'চৈতে কুয়া ভাদ্রে বান, নরের মুণ্ড গড়াগড়ি যান'
এই
উবাচের
মাধ্যমে
খনা
বোঝাতে
চেয়েছেন,
চৈত্র
মাসে
যদি
দেখা
যায়
কুয়াশা
আর
ভাদ্র
মাসে
যদি
বন্যা
হয়,
তাহলে
সেই
বছর
মড়ক
ভীষণভাবে
হয়।
অনেকেই
বিশ্বাস
করেন
এই
ধারণা
সর্বৈব
সত্য।
কীভাবে ফসলে লাভ করা যায়?
মড়ক আর সংকটকাল উপস্থিত হলে অনেকেই হতবুদ্ধি হয়ে যান। খনার বচন অনুযায়ী, আষাঢ়ের পঞ্চম দিনে ফসল বা ধান রোপন করতে হবে। যিনি তা করেন , তাঁর কৃষিকার্যে সাফল্য আসে। তিনি লাভের মুখ দেখেন। তাঁর জমিতে প্রচুর ধান ফলে।
বাঙালি হিন্দুদের বিলুপ্তি স্রেফ সময়ের অপেক্ষা! প্রাক্তন বিজেপি সভাপতির মন্তব্যে জোর জল্পনা