Hanuman Jayanti: সঙ্কট দূর করতে মহাবীর জয়ন্তীর দিনে করুন এই পাঁচ কাজ আর ম্যাজিক দেখুন
চৈত্রমাসের শুক্লপক্ষের পূর্ণিমাতে হনুমান জয়ন্তী পালন করা হয়ে থাকে। প্রচলিত রয়েছে এইদিনে মহাবলী হনুমানজীর জন্ম হয়েছিল। প্রত্যেক বছর ধুমধাম করে এই হনুমানজয়ন্তী পালন করা হয়ে থাকে। এই বছর হনুমান জয়ন্তী আগামী ১৬ এপ্রিল পালন ক
চৈত্রমাসের শুক্লপক্ষের পূর্ণিমাতে হনুমান জয়ন্তী পালন করা হয়ে থাকে। প্রচলিত রয়েছে এইদিনে মহাবলী হনুমানজীর জন্ম হয়েছিল। প্রত্যেক বছর ধুমধাম করে এই হনুমানজয়ন্তী পালন করা হয়ে থাকে। এই বছর হনুমান জয়ন্তী আগামী ১৬ এপ্রিল পালন করা হবে।
হিন্দু ধর্মে বিশ্বাস এই দিনে যদি বিধি-বিধান মেনে পুজো করা হয় তাহলে হনুমানজী তাঁর ভক্তদের খালি হাতে ফেরান না। জীবনের সমস্ত কষ্ট দূর হয়ে যায়। হনুমান জয়ন্তীর দিনে এমন কি কাজ করলে জীবনে সুখ আসবে? সেটাই এই প্রতিবেদনে আলোচনা করা হল-
নেগেটিভ শক্তি দূর হবে-
হনুমানজয়ন্তীর দিনে যদি কেউ হনুমান পাঁচালি মন দিয়ে পড়েন তাহলে জীবন সুন্দর হবে। মানা হয়ে থাকা, হনুমান পাঁচালিতে থাকা 'ভূত পিশাচ নিকট নেহি আবে...মহাবীর জব নাম সুনাবে' পড়লে ভক্তের চার পাশ দিয়ে সরে যাবে সমস্ত নেগেটিভ এনার্জি। এমনকি ভূত-পিসাচের মতো শক্তিগুলিও বজরংবলীর ভক্তদের আশেপাশে আসতে পারে না।।
ভয় দূর করতে হলে-
অনেক সময়ে মানুষ হঠাত হঠাত চমকে ওঠেন! ভয় পান। যদি আপনিও এমন ভয় পান তাহলে হনুমানজয়ন্তীর সকালে পৌঁছে যান হনুমান মন্দিরে। আর সেখানে গিয়ে নীচে দেওয়া মন্ত্র রুদ্রাক্ষের মালা দিয়ে জপ করতে হবে। আর তা করলে সমস্ত প্রকার বাঁধা থেকে মুক্তির স্বাদ পাওয়া যেতে পারে। মন্ত্রটি হল- 'ओम् हं हनुमंते नम:' । জীবন থেকে দুঃখ কাটাতে একবার পরীক্ষা করে দেখতেই পারেন।
দীর্ঘ অসুখ থেকে মুক্তি পেতে-
কিছু মানুষ রয়েছেন তাঁরা প্রতি মুহূর্তে নানারকম অসুখে ভোগেন। অসুখ যেন সুখ কেড়ে নিয়েছে। মুক্তি পেতে ছটফট করছেন? এই অবস্থায় হনুমানজয়ন্তীর দিনে নীচে দেওয়া চৌপাই পাঠ করলে সমস্ত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। শুধু তাই নয়, যে সমস্ত মানুষ এই চৌপাই রোজ পাঠ করেন তাঁদের উপর হনুমানজীর বিশেষ কৃপা সবসময়েই থাকে। আর তা হল, 'नासै रोग हरै सब पीरा, जपत निरंतर हनुमत बीरा'
মনস্কামনা পূর্ণ করতে-
অনেকেই জীবনে কিছু পেতে মনস্কামনা করে থাকেন। আর সেই মনস্কামনা পূর্ণ করতে হনুমানজয়ন্তীর দিনে এই মন্ত্র ১০৮ বার জপ করতে হবে। মন্ত্রটি হল- 'ओम् महाबलाय वीराय चिरंजिवीन उद्दते, हारिणे वज्र देहाय चोलंग्घितमहाव्यये' । হাতে নাতে ফল পেতে একবার এই কাজ করেই দেখতেই পারেন।
বিদ্যা এবং জ্ঞান প্রাপ্তির জন্যে এই কাজ করতে হবে-
ছাত্র-ছাত্রীরা হনুমানজীর কৃপা পেতে অবশ্যই হনুমানজয়ন্তীর দিন হনুমান চালিশা পাঠ করতে হবে। বিশ্বাস রয়েছে প্রত্যেকদিন হনুমান চালিশা পাঠ করলে স্মরণ শক্তি ভয়ঙ্কর ভাবে বেড়ে যায়। শুধু তাই নয়, শিক্ষা ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে পড়ুয়াদের। তবে প্রত্যেকদিন এই পাঠ- 'विद्यावान गुनी अति चातुर राम काज करिबे को आतुर' জীবনে সাফল্য নিয়ে আসবে।