বেতন বাড়লেও খুশি নন অধ্যাপকরা! মমতার সিদ্ধান্তের পরই কর্মবিরতির ডাক
বিজেপিকে মাইনাসে নামিয়ে দিয়েছেন দিলীপ ঘোষ। দলের রাজ্য সভাপতির বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ আনলেন বিজেপি নেতা।
ইউজিসির কাঠামোয় বেতন বৃদ্ধির পরও সন্তুষ্ট নন কলেজ শিক্ষক বা অধ্যাপকদের একাংশ। জানুয়ারি থেকে মুখ্যমন্ত্রী বেতন বৃদ্ধির ঘোষণা করার পরও তাঁরা তাই কর্মবিরতির ডাক দিলেন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে। বামপন্থী শিক্ষক সংগঠনের ডাকা এই কর্মবিরতিতে সামিল হলেন কলকাতা ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সংগঠনও।
সিপিএমের অধ্যাপক সংগঠন ওয়েবকুটার পক্ষ থেকে ১৯ নভেম্বর কর্মবিরতির ডাক দিয়েছে। তাঁদের দাবি, তিন শতাংশ করে ইনক্রিমেন্টের টাকা ২০১৬ সাল থেকে দেওয়া হলেও তাঁদের অনেক টাকা ক্ষতি হচ্ছে। তা থেকেই অসন্তোষ তৈরি হয়েছে। সেই অসন্তোষের জেরেই কর্মবিরতির ডাক দিয়েছে ওয়েবকুটা।
তৃণমূলের সংগঠন ওয়েবকুপা অবশ্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সিদ্ধান্তে খুশি। এই মর্মে তাঁরা সরকারকে ধন্যবাদ দিতে সাংবাদিক সম্মেলন করে। তবে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অধ্যাপিকাদের বেতন বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করেও, সবার মন পেলেন না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
নেতাজি ইন্ডোরে মুখ্যমন্ত্রী বেতন বৃদ্ধির কথা ঘোষণার পর অধ্যাপকরা খুশি কি না জানতে চেয়েছিলেন, তাতে সে অর্থে সাড়া মেলেনি। পরদিনই তাঁর বহিঃপ্রকাশ হয়ে গেল। একেবারে কর্মবিরতির ডাক দিয়ে দিলেন অধ্যাপকদের একাংশ।
মুখ্যমন্ত্রী এদিন জানান, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য ২০২০-র জানুয়ারি থেকে বেতন বৃদ্ধি কার্যকর করা হবে। ২০১৬ থেকে প্রতিবছরে ৩ শতাংশ করে ইনক্রিমেন্ট দেওয়া হবে। গেস্ট লেকচারার এবং পার্টটাইম লেকচারারদের জন্যও সরকারের ভাবনার কথা জানান। মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন, তাঁদের জন্য প্রতিমাসে প্রতিমাসে পাঁচ হাজার টাকা করে বাড়ানো হবে। ইউজিসির সংশোধিত বেতনক্রম কার্যকর করার কথাও জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
নেহেরু মেমোরিয়াল মিউজিয়ামের পূর্ণগঠনে সরকারি প্যানেল থেকে বাদ সমস্ত কংগ্রেস নেতারা