নীতিহীনদের সঙ্গে থাকবেন না তিনি, প্রকাশ্যেই হুমকি তৃণমূলের মন্ত্রীর, তোপ পার্থকে
নীতিহীনের সঙ্গে থাকতে পারবেন না তৃণমূল-মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। দলকে তিনি সাফ জানিয়ে দিলেন সে কথা। তবে কী করবেন তিনি? দল ছাড়বেন! তা নিয়েই জল্পনা রাজ্য-রাজনীতিতে।
নীতিহীনের
সঙ্গে
থাকতে
পারবেন
না
তৃণমূল-মন্ত্রী
রবীন্দ্রনাথ
ঘোষ।
দলকে
তিনি
সাফ
জানিয়ে
দিলেন
সে
কথা।
তবে
কী
করবেন
তিনি?
দল
ছাড়বেন!
তা
নিয়েই
জল্পনা
রাজ্য-রাজনীতিতে।
দৌর্দণ্ডপ্রতাপ
রবীন্দ্রনাথবাবু
দলের
সাংসদ
পার্থপ্রতীম
রায়ের
প্রতি
তীব্র
ক্ষোভ
প্রকাশ
করে
জানিয়ে
দেন-
দল
সিদ্ধান্ত
নিক
কী
করবে?
দুর্নীতির
সঙ্গে
থাকবে
নাকি
থাকবে
না।
তবে
তিনি
খোলসা
করে
বলেননি,
তিনি
কী
করবেন?
পরোক্ষে
দলকে
বার্তা
দিয়েছেন
পার্থর
বিরুদ্ধে
যথাযথ
ব্যবস্থা
নিতে।
কিন্তু না নিলে তিনি কি বেরিয়ে যাওয়ার সাহস দেখাবেন দল ছেড়ে? তা নিয়ে ধন্দই রেখে দিয়েছেন। সেই সুপ্ত থাকা প্রশ্নটাই দলের অন্দরে বারবার উঠে পড়ছে। উল্লেখ্য, সম্প্রতি উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী দলের কর্মীদের বিক্ষোভের মুখে পড়েন। এবং এই ঘটনায় সাংসদ পার্থপ্রতীম রায়ের ইন্ধন রয়েছে বলে অভিযোগ রবীন্দ্রনাথের।
[আরও পড়ুন: তৃণমূল নেতাদের এনকাউন্টারে মারার হুমকি! আর যা বললেন দিলীপ ঘোষ]
পার্থপ্রতীম রায় উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রীর অনুগত বলেই কোচবিহার রাজনীতিতে পরিচিত ছিলেন। পরে সাংসদ হওয়ার পর রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে। এখন একদা অনুগত পার্থর বিরুদ্ধে তোপ দেগে রবীন্দ্রনাথ বলেন, পার্থপ্রতীম একেবারেই অযোগ্য এবং বিশ্বাসঘাতক। তিনি পিছন থেকে দলকে ছুরি মারছেন। তিনিই কলকাঠি নেড়েছেন তাঁকে হেনস্থা করতে।
কোচবিহারের দেওয়ানহাটে তৃণমূলকর্মীদের হাতে হেনস্থার ঘটনায় এই অভিমত ব্যক্ত করার পরই শাসকদলত তীব্র অস্বস্তিতে পড়েছে।
তবে কোচবিহার জেলা তৃণমূলের একটা অংশের দাবি, মন্ত্রীর দুর্ব্যবহারের জন্যই এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। মন্ত্রী এখন যে দাবি করছেন, তা ভিত্তিহীন। এই ঘটনায় কেউই কলকাঠি নাড়েনি। মন্ত্রীর বিধানসভা কেন্দ্রে যুব তৃণমূলের পতাকা লাগানো নিয়ে বিক্ষোভ দানা বাঁধে। মন্ত্রীকে ঘিরে কর্মীরা স্লোগান দিতে থাকে।
[আরও পড়ুন: সারদা-নারদ কাণ্ডের তদন্তকারী অফিসারদের সঙ্গে বৈঠক! সকালেই নিজাম প্যালেসে রাকেশ আস্থানা]