'অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও সিবিআই এড়াননি', নাম না করে অনুব্রতকে কটাক্ষ কুণালের
'অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও সিবিআই এড়াননি', নাম না করে অনুব্রতকে কটাক্ষ কুণালের
সিবিআই হাজিরা নিয়ে তুমুল নাটকীয়তা বীরভূম তৃণমূল কংগ্রেস জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের। পঞ্চমবার হাজিরা এড়াতে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তিনি। অনুব্রত মণ্ডলের এই কর্মকাণ্ডকে প্রকাশ্যেই কটাক্ষ করেছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা কুণাল ঘোষ। যদিও অনুব্রত মণ্ডলের নাম না করেই তাঁকে কটাক্ষ করেছেন কুণাল। তিনি বলেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও সিবিআই এড়াননি।
গরুপাচার কাণ্ডের জেরার জন্য পঞ্চমবার সিবিআই তলব করেছিল বীরভূমের দাপুটে নেতা অনুব্রত মণ্ডলকে। মঙ্গলবার বিকেেলই তিনি কলকাতায় পৌঁছে গিয়েিছলেন। চিনারপার্কের ফ্ল্যাটে ছিলেন কেষ্ট। তখন থেকেই সব সংবাদ মাধ্যমের নজর ছিল অনুব্রত মণ্ডলের উপর। বুধবার সকাল থেকেই অনুব্রত মণ্ডলের গতিবিধির উপর বিশেষ নজর ছিল। সকাল ১০টা ৪৫ মিনিট নাগাদ অনুব্রত মণ্ডল বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন। তাঁর গাড়ি না উড়ালপুল হয়ে সোজা চলে যায় এসএসকেএম হাসপাতালে। সেখানে রীতিমত ধরাধরি করে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় উডবার্ন ওয়ার্ডে। সকা থেকেই নাকি তাঁর শরীর অসুস্থ ছিল। বুকে চাপ অনুভব করছিলেন।
উডবার্ন ওয়ার্ডেই ভর্তি করার কথা বলেছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। সেখানে তাঁর শারীরিক পরীক্ষা করা হয়। অক্সিজেনের মাত্রা শরীরে স্বাভাবিক থাকলেও একাধিক সমস্যা রয়েছে শরীরে । সেকারণে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে উডবার্ন ওয়ার্ডে ভর্তি করা যায়নি। অনুব্রত মণ্ডল অনুরোধ করেছিলেন তাঁকে অক্সিজেন দিয়ে আইসিইউকে ভর্তি করা হোক। কিন্তু তাতে চিকিৎসকরা রাজি হননি। তারপরেই অনুব্রত মণ্ডলের আইনজীবী সিবিআইকে চিঠি দিয়ে জানায় অসুস্থতার কারণে তিনি হাজিরা দিতে পারছেন না।
এই
নিয়েই
তৃণমূল
কংগ্রেস
নেতা
কুণাল
ঘোষ
নাম
না
করে
তাঁকে
কটাক্ষ
করেছেন।
তিনি
বলেছেন,
আমি
কখনও
সিবিআই
এড়াইনি।
এমনকী
অভিষেক
বন্দ্যোপাধ্যায়ও
কখনও
সিবিআই
এড়াননি।
প্রসঙ্গত
উল্লেখ্য
বগটুই
কাণ্ডের
পর
থেকেই
কুণাল
ঘোষ
এবং
অনুব্রত
মণ্ডলের
মধ্যে
টানাপোড়েন
চলছে।
বগটুই
কাণ্ডের
পর
অনুব্রত
মণ্ডলরে
কটাক্ষ
করে
কুণাল
ঘোষ
বলেছিলেন
উনি
বেশি
বোঝেন।
পাল্টা
জবাবে
অনুব্রত
বলেছিলেন
কে
কুণাল
ঘোষ
তিনি
চেনেন
না।
বগটুই
কাণ্ডের
পর
থেকে
এক
প্রকার
চাপ
বেড়েছে
অনুব্রত
মণ্ডলের
উপরে।
বিরোধীরা
এই
ঘটনায়
অনুব্রত
মণ্ডলকে
কাঠগড়ায়
দাঁড়
করিয়েছে।
বিজেপির
পক্ষ
থেকে
অনুব্রত
মণ্ডলের
গ্রেফতারির
দাবি
তোলা
হয়েছে
অন্যদিকে
আবার
এই
ঘটনায়
ধৃত
আনারুল
হোসেনও
অনুব্রত
মণ্ডলের
নাম
নিয়েছেন।
তিনি
অনুব্রত
মণ্ডলের
কারণেই
এই
সংঘাত
বলে
দাবি
করেছেন।
একদিকে
বগটুই
কাণ্ড
তার
উপরে
সিবিআই
চাপ
দুই
মিলে
বেশ
চাপে
রয়েছেন
বীরভূম
তৃণমূল
কংগ্রেস
সভাপতি।