'জেলে যেতে ভয় পাই না', সুকান্তকে হুঁশিয়ারি ফিরহাদের
'জেলে যেতে ভয় পাই না', সুকান্তকে হুঁশিয়ারি ফিরহাদের
পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অনুব্রত মণ্ডলর পর কে ? কাকে টার্গেট করছে ইডি-সিবিআই। একটা নাম ঘোরাফেরা করছে। ফিরহাদ হাকিম। মমতা ঘনিষ্ঠ নেতা ফিরহাদ হাকিম। তিিন বলেছেন, জেলে যেেত ভয় পাই না। সুকান্তকে নিশানা করে ফিরহাদ বলেছেন,'তৃণমূলে থাকলেই অসাধু, বিজেপিতে গেলেই সাধু!'। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য কয়েকদি আগেই ফিরহাদ হাকিম ফিরহাদকে জেলে ভরার কথা বলেছিলেন।
সুকান্তকে নিশানা ফিরহাদের
বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে তীব্র িনশানা করেছেন ফিরহাদ হাকিম। তাঁকে জেলে ভরার কথা বলেছিলেন সুকান্ত মজুমদার। তার পাল্টা জবাবে সুকান্ত মজুমদারকে নিশানা করে ফিরহাদ হকিম বলেছেন, 'জেলে যেতে ভয় পাই না। সবার একটা আত্মসম্মান আছে, যা ইচ্ছে তাই করা যায় না'। অন্যায়ের প্রতিবাদ করব, সারাজীবন লড়ব, জেলে যেতে ভয় লাগে না'। সুকান্তকে পাল্টা িনশানা করে ফিরহাদ হাকিম বলেছেন, ' তৃণমূলে থাকলেই অসাধু, বিজেপিতে গেলেই সাধু! গণতন্ত্রে যখন আঘাত আসে, তখন এক নিমেষে সব শেষ হয়ে যায়'। সুকান্ত মজুমদারকে তিিন স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন 'আমি জেলে ছিলাম, হাসপাতালে যাইনি'।
ফিরহাদকে জেলে ভরার দাবি
শাসক
দলের
একের
পর
এক
নেতার
নাম
জড়াচ্ছে
দুর্ণীতিতে।
গ্রেফতার
হয়েছেন
পার্থ
চট্টোপাধ্যায়,
অনুব্রত
মণ্ডল
এবার
টার্গেট
কে?
এই
িনয়ে
বিজেপির
অন্দরে
জোর
জল্পনা
শুরু
হয়েছে।
প্রায়
প্রতিদিনই
বিজেপি
নেতারা
শাসক
দলের
কাউকে
না
কাউকে
িনশানা
করছেন।
বিজেপির
রাজ্য
সভাপতি
সুকান্ত
মজুমদার
তীব্র
িনশানা
করে
বলেছেন
'হাকিমকে
ভিতরে
ঢোকাতে
হবে।
দুজন
খুব
অসুস্থ
হচ্ছেন,
কোনও
হাকিমকে
ভিতরে
পাঠালে
আর
এত
অসুস্থ
হবেন
না'
তারপরেই
রাজনীতির
অন্দর
মহলে
জল্পনা
শুরু
হয়ে
গিয়েছে
তাহলে
কি
এবার
ফিরহাদ
হাকিমকে
গ্রেফতার
করবে
সিবিআই।
পার্থ-কেষ্টর পরে কে?
এসএসসি কাণ্ডে গ্রেফতার করা হয়েছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। তার পরেই গরুপাচার কাণ্ডে গ্রেফতার করা হয় অনুব্রত মণ্ডলকে। সিবিআই গ্রেফতার করেছে তাঁকে। দুই নেতাই এখন জেলে রয়েছেন। দুই দুর্ণীতির তদন্তেই তৎপরতা শুরু করেছে ইডি সিবিআই। দুই ক্ষেত্রেই একাধিক প্রভাবশালী নেতার নাম জড়াতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তুমুল জল্পনা চলছে এই নিয়ে। মনে করা হচ্ছে তালিকায় ফিরহাদ হাকিম থাকতে পারেন। কয়েকদিন আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, 'ববি বলছে ভোরবেলা বাড়ি খুঁজছে ইডি'। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই মন্তব্যের পরেই জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছিল তাহলে কি এবার ববি হাকিম বা ফিরহাদ হাকিমকে গ্রেফতার করা হবে?
রাজনৈতিক প্রতিহিংসা
একের পর এক নেতার গ্রেফতারিতে বিপর্যস্ত শাসদ দল। অনুব্রতর পাশে দাঁড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী তবে তঁাকে তিনটি জায়গায় দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ ক্ষমতা খর্ব করা হয়েছে অনুব্রতর। অন্যদিকে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে প্রথম থেকেই কড়া অবস্থানে রয়েছে দল। মন্ত্রিসভা থেকে সরানোর পর তাঁকে দলে সাসপেন্ড করা হয়েছে। এমনকী দল তাঁর কাছ থেকে পার্টির কোনো চাঁদা নেবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে।
কয়লা পাচার কাণ্ডে আরও তিন পুলিশ অফিসারকে তলব, জেরা করতে চায় সিআইডি