কাটোয়ায় অশান্তির আঁচ, সদ্য দলবদলি সাংসদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ, কমিশনে চিঠি তৃণমূল প্রার্থীর
কাটোয়ায় অশান্তির আঁচ, সদ্য দলবদলি সাংসদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ, প্রাণ নাশের আশঙ্কা করে কমিশনে চিঠি তৃণমূল প্রার্থী
ভোট শুরুর আগেই উত্তাপ ছড়াতে শুরু করেছে কাটোয়ায়। সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া সাংসদ সুনীল মণ্ডলের বিরুদ্ধে খুনের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ করেছেন কাটোয়ার তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়। ইতিমধ্যেই সুনীল মণ্ডলের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশনেও প্রাণ নাশের আশঙ্কার কথা জানিয়ে সুনীল মণ্ডলের বিরুদ্ধে অভিযোদ জানিয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী।
সুনীল মণ্ডলের বিরুদ্ধে অভিযোগ
খুনের হুমকি দিচ্ছেন সুনীল মণ্ডল। সদ্য বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন এই সাংসদ। শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গেই বিজেপিতে যোগ দেন সুনীল। কাটোয়ার তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় অভিযোগ করেছেন তাঁকে খুন করার হুমকি দিচ্ছেন সুনীল মণ্ডল। থানায় ইতিমধ্যেই সুনীল মণ্ডলের নামে অভিযোগ দায়ের করেছেন রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়। ২ তারিখের পর যাতে তাঁকে মারা হয় তার জন্য সুনীল মণ্ড লোকজন ঠিক করে রেখেছেন।
সুনীল মণ্ডলের হুমকি
গতকাল
দাঁইহাটে
কর্মিসভা
করতে
গিয়ে
সুনীল
মণ্ডল
বলেছেন,
রবীন্দ্রনাথ
যদি
বুঝতে
পারে
তৃণমূল
হেরে
যাবে
তাহলে
এখান
থেকে
পালাবে।
ভোটের
পর
যাতে
কাটোয়া
ছেড়ে
পালাতে
না
পারে
সেদিকে
কড়া
নজর
রাখতে
হবে
তার
জন্য
শহর
ঘিরে
রাখতে
হবে।
দলীয়
কর্মীদের
বার্তা
দিয়েছেন
সুনীল
মণ্ডল।
তারপরেই
সুনীল
মণ্ডলের
বিরুদ্ধে
কাটোয়া
থানায়
অভিযোগ
দায়ের
করেন
তৃণমূল
কংগ্রেস
প্রার্থী
রবীন্দ্রনাথ
চট্টোপাধ্যায়।
রবীন্দ্রনাথের অভিযোগ
কাটোয়ার তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় অভিযোগ করেছেন, ২ তারিখের পর তাঁকে ঘিরে রেখে প্রাণে মারার ছক কষছেন বিজেপি নেতা। তাঁকে মারা জন্য লোকজনকেও ঠিক করে রেখেছেন তিনি। সুনীল বিশেষ লোকজনকে তার জন্য দায়িত্ব দিয়ে রেখেছেন বলে দাবি করেছেন রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়।এর আগে নন্দীগ্রামেও তাঁকে প্রাণ নাশের হুমকি গিয়েছিলেন সুনীল মণ্ডল। এমনই অভিযোগ করেছেন রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়।
সুনীলের সাফাই
এদিকে সুনীল মণ্ডল দাবি করেছেন এরকম কোনও খুনের হুমকি তিনি দেননি। রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় মিথ্যে অভিযোগ করেছেন। নির্বাচন কমিশন জবাব তলব করলে তিনি সাফ কথা জানিয়ে দেবেন বলে জানিয়েছেন। সুনীল মণ্ডল বিজেপিতে যোগ দানের পরেই কাটোয়ার পরিস্থিতি উতপ্ত হয়ে ওঠে।