For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

CAA হিন্দুদের জন্য বিপজ্জনক! বিজেপির নেতৃত্বাধীন মোদী সরকারকে নিশানা প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর

সিএএ নিয়ে নতুন বিতর্ক। পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি, বহরমপুরের কংগ্রেস সাংসদ, লোকসভায় বিরোধী দলের নেতা অধীর চৌধুরী দাবি করেছেন সিএএ হিন্দুদের জন্য বিপজ্জনক। সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে তিনি আইন কার্যকর করতে

  • |
Google Oneindia Bengali News

সিএএ (CAA) নিয়ে নতুন বিতর্ক। পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি, বহরমপুরের কংগ্রেস সাংসদ, লোকসভায় বিরোধী দলের নেতা অধীর চৌধুরী (Adhir Chowdhury) দাবি করেছেন সিএএ হিন্দুদের জন্য বিপজ্জনক। সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে তিনি আইন কার্যকর করতে দেরি জন্য বিজেপি নেতৃত্বাধীন মোদী সরকারকে কটাক্ষ করেন।

সিএএ নিয়ে অধীর চৌধুরী

সিএএ নিয়ে অধীর চৌধুরী বলেছেন, এটি তিন বছর আগে সংসদে পাশ করানো হয়েছে। কেন এটিকে এখনও প্রয়োগ করা হয়, সেই প্রশ্ন তুলে তিনি ফের প্রশ্ন করেছে, কে বাধা দিয়েছে। তবে যদি এটি প্রয়োগ করা হয়, তাহলে তা হিন্দুদের জন্য বিপজ্জনক হবে। সিএএ-এনআরসি রাজনীতি ছাড়া আর কিছু নয় বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
অধীর চৌধুরী বলেছেন যদি সাহস থাকে তো এই আইন প্রয়োগ করুন। কেননা এটি কেন্দ্রীয় আইন হওয়ায় তা মোদী সরকারের হাতের মধ্যে রয়েছে। নির্বাচনী কারণেই বিষয়টিকে বারে বারে বিষয়টি নিয়ে বলা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

সিএএ কী?

সিএএ কী?

আফগানিস্তান, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ থেকে আগত সেইসব দেশের সংখ্যালঘু অর্থাৎ হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি, খ্রিস্টানদের নাগরিকত্ব প্রদানের কথা বলা হয়েছে এই সিএএতে। এইসব সম্প্রদায়ের যে বা যাঁরা ২০১৪-র ৩১ ডিসেম্বরের আদে ভারতে এসেছিলেন, তাঁরা এই আইনের মাধ্যমে ভারতের নাগরিকত্ব পাবেন। এঁদেরকে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীর তকমা দেওয়া হবে না। এই আইনের মাধ্যমে এইসব সম্প্রদায়ের মানুষদের নাগরিকত্ব পেলে গেলে বাধ্যতামূলক বসবাসের সময় কমিয়ে ৫ বছর করার কথাও বলা হয়েছে। উত্তর-পূর্বের একটা বড় অংশকে এই আইনে ছাড় দেওয়া হয়েছে।

২০১৯-এ আইন পাস

২০১৯-এ আইন পাস

২০১৯-এর ডিসেম্বরে লোকসভা ও রাজ্যসভায় এই আইন পাস করানো হয়। সাধারণভাবে আইনের বিধি তৈরি করতে ৬ মাস সময় দেওয়ার কথা থাকলেও এক্ষেত্রে সাতবার সেই সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে।

গুজরাতে নাগরিকত্ব আইন

গুজরাতে নাগরিকত্ব আইন

গুজরাতে নির্বাচন ঘোষণার ঠিক আগে বিজ্ঞপ্তি জারি করে সেখানে নাগরিকত্ব আইন জারি করার কথা বলা হয়। তবে মেহসানা ও আনন্দ জেলায় উল্লিখিত দেশগুলি থেকে আসা শরণার্থীদের নাগরিকত্ব প্রচানের কথা বলা হয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নির্দেশিকায়। সেখানে বলা হয় ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনের ভিত্তিতে এই নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। এরপরেই পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি নেতারা বলতে শুরু করেন, গুজরাত দিয়ে নাগরিকত্ব আইনের প্রযোগ শুরু হয়েছে। ভবিষ্যতে তা পশ্চিমবঙ্গেও লাগু হবে।

গঙ্গায় কমছে জল! উদ্বেগজনক রিপোর্ট বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থারগঙ্গায় কমছে জল! উদ্বেগজনক রিপোর্ট বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার

English summary
Targeting BJP led Modi Govt Congress MP Adhir Chowdhury claims CAA is dangerous to hindus.
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X