প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে স্থগিতাদেশ শীর্ষ আদালতের
রাজ্য সরকার প্রাথমিক স্কুলগুলিতে শিক্ষক নিয়োগের উদ্দেশ্যে পরীক্ষা নিয়েছিল। কিন্তু অন্তত ৯০০ জন প্রার্থী এই মর্মে আদালতে মামলা করেন যে, নিয়োগের ক্ষেত্রে এনসিটিই-র নির্দেশিকা মানা হয়নি। কারণ পিটিটিআই প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়নি। এই আবেদনের ভিত্তিতে শীর্ষ আদালত রাজ্য সরকারের কাছে জানতে চেয়েছে যে, পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হয়েছে তাদের কতজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত, কতজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নয়, কতজন এখনও পর্যন্ত কাজে যোগ দিয়েছে ইত্যাদি। এটা হলফনামা আকারে আদালতের কাছে জমা দিতে হবে চার সপ্তাহের মধ্যে।
এদিকে,
৩
মার্চ
অর্থাৎ
সোমবার
থেকে
চতুর্থ
দফার
কাউন্সেলিং
শুরু
করতে
চলেছে
স্কুল
সার্ভিস
কমিশন।
এই
দফায়
দেড়
হাজার
পদে
নিয়োগ
হবে।
কলকাতার
এসএসসি
অফিসেই
কাউন্সেলিং
হবে।
পরীক্ষা
পাশ
করা
সত্ত্বেও
চাকরি
না
পাওয়ায়
গত
২০
দিন
ধরে
সল্টলেকে
এসএসসি
অফিসের
সামনে
অনশন
চালাচ্ছেন
চাকরিপ্রার্থীরা।
তাঁদের
প্রতি
সরকার
এতদিন
কোনও
সহানুভূতি
তো
জানায়ইনি,
উল্টে
হুমকি
দিয়েছে
নানাভাবে।
গতকাল
এসএসসি-র
এক
কর্তা
অনশনরত
চাকরিপ্রার্থীদের
সঙ্গে
'মাওবাদীদের
যোগাযোগও'
খুঁজে
পেয়েছেন।
অনশনস্থলে
মেয়েরা
থাকলেও
এসএসসি
অফিসের
শৌচাগার
ব্যবহার
করতে
দেওয়া
হচ্ছে
না
বলে
অভিযোগ।
বন্ধ
করে
দেওয়া
হয়েছে
বিদ্যুৎ
সংযোগও।
মঙ্গলবার
অনশনকারীদের
সঙ্গে
দেখা
করতে
যান
রাজ্য
বিধানসভার
বিরোধী
দলনেতা
তথা
সিপিএম
বিধায়ক
সূর্যকান্ত
মিশ্র।
পরিস্থিতি
জটিলতর
হচ্ছে
দেখে
শেষ
পর্যন্ত
স্কুল
সার্ভিস
কমিশন
ঘোষণা
করে,
৩
মার্চ
অর্থাৎ
আগামী
সোমবার
থেকে
চতুর্থ
দফার
কাউন্সেলিং
শুরু
হবে।