মুখ্যমন্ত্রীর হুঁশিয়ারির তোয়াক্কা না করেই চড়া দামে আলু বিক্রি
সোমবারই
রাজ্য
সরকার
বলেছিল,
জ্যোতি
আলু
১৪
টাকা
কিলো
দরে
বিক্রি
করতে
হবে
খুচরো
ব্যবসায়ীদের।
নইলে
কড়া
সাজা
দেওয়া
হবে
বলেও
ঘোষণা
করা
হয়েছিল।
সেই
মতো
নজরদারি
চালাতে
সরকার
নির্দেশ
দিয়েছিল
টাস্ক
ফোর্সকেও।
কিন্তু
যথারীতি
আলু
বিকোচ্ছে
বেশি
দামে।
শিয়ালদহ,
উত্তর
কলকাতার
বিভিন্ন
বাজারে
অন্তত
১৭
টাকা
কিলো
দরে
আলু
বিক্রি
হয়েছে।
গড়িয়াহাট
বাজারে
তা
বিকিয়েছে
১৮
টাকা
কিলো
দরে।
আবার
পাড়ার
মুদি
দোকানে
আলু
বিক্রি
হয়েছে
২০
টাকা
কিলো
দরে।
স্বাভাবিকভাবে
সাধারণ
মানুষ
এখন
হাসাহাসি
শুরু
করেছেন।
কারণ
সরকার
নির্দেশ
দিয়ে
চমক
দিচ্ছে
ঠিকই,
কিন্তু
তার
কোনও
বাস্তবায়ন
দেখা
যাচ্ছে
না।
গড়িয়াহাট বাজার, যদুবাবু বাজারের ব্যবসায়ীদের দাবি, হিমঘর থেকে যে বস্তা আসে, তাতে ন'টাকা কমিশন থাকে। প্রতি বস্তায় থাকে ৫০ কিলো আলু। এর ওপর কমিশন ন'টাকা। এটা বাড়ে না। যদি দু'টাকা কিলো দরে আলু বিক্রি করতে হয়, তা হলে মুনাফার মার্জিন কমে যাবে। লোকসান হবে। তাই ব্যবসায়ীরা তা করতে নারাজ।
আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে রাজ্য সরকারের গড়ে দেওয়া টাস্ক ফোর্সের সদস্য রবীন্দ্রনাথ কোলে বলেছেন, "মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মানতেই হবে। কীভাবে সিদ্ধান্ত কার্যকর করা যায়, তা খতিয়ে দেখছেন কৃষি দফতরের অফিসাররা। খুব তাড়াতাড়ি মানুষ সুফল পাবেন বলে আশা করছি।"