রাজ্যপালকে সম্মান করি, ভাষণকে নয়! বাংলার রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে সংঘাতে মমতা
রাজ্যপালকে সম্মান করি। কিন্তু তাঁর ভাষণকে সম্মান করি না। প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বাংলার আইনশৃঙ্খলা নিয়ে রিপোর্ট পেশ প্রসঙ্গে কড়া ভাষাতেই রাজ্যপালের সমালোচনা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য
রাজ্যপালকে সম্মান করি। কিন্তু তাঁর ভাষণকে সম্মান করি না। প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বাংলার আইনশৃঙ্খলা নিয়ে রিপোর্ট পেশ প্রসঙ্গে কড়া ভাষাতেই রাজ্যপালের সমালোচনা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফের মুখ্যমন্ত্রীর এই বিবৃতিতে রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান ও সাংবিধানিক প্রধানের মধ্যে সংঘাত তুঙ্গে উঠল।
মঙ্গলবার বিদ্যাসাগরের মূর্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠার আগে হেয়ার স্কুলের অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলার সংস্কৃতিকে অপমান করা হয়েছে বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভেঙে। তাঁর বর্ণপরিচয়কে অপমান করা হয়েছে। যারা এই কাজ করেছে, তাঁদের যথোপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হবে।
মমতা বলেন, যখন এই ঘটনা ঘটেছিল, তখন প্রশাসন আমার অধীনে ছিল না। নির্বাচন কমিশনের অধীনে ছিল। আপনারা সবাই জানেন, কারা এই কাজ করেছে। নির্বাচনী বিধি উঠে যাওয়ার পর বিদ্যাসাগর মূর্তি ভাঙার তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়েছে। এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পায়ে হেঁটে হেয়ার স্কুল থেকে বিদ্যাসাগরের মূর্তি নিয়ে বিদ্যাসাগর কলেজে যান। মূর্তির পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন।
গত ১৪ মে যেদিন বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙা হয়েছিল, সেদিনও বিদ্যাসাগর কলেজ পরিদর্শন করে, প্রেসিডেন্সি কলেজে গিয়েছিলেন পায়ে হেঁটে। এদিনও হেয়ারস্কুল থেকে পায়ে হেঁটে বিদ্যাসাগরের মূর্তি নিয়ে গিয়ে স্বস্থানে প্রতিষ্ঠা করলেন। এদিন বিদ্যাসাগরের মূর্তি প্রতিষ্ঠা করে বাঙালি আবেগ উসকে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিনের অনুষ্ঠানে তিনি বাংলার বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে রাজ্যপালের বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করেন।
উল্লেখ্য, রাজ্যপাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের সঙ্গে দেখা করে রাজ্য নিয়ে রিপোর্ট পেশ করেন। তারপর বলেন, যা বলার বলেছি। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেছি। এবার সিদ্ধান্ত নেবেন ওনারাই।
রাজ্যপালকে
সম্মান
করি।
কিন্তু
তাঁর
ভাষণকে
সম্মান
করি
না।
প্রধানমন্ত্রী
ও
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে
বাংলার
আইনশৃঙ্খলা
নিয়ে
রিপোর্ট
পেশ
প্রসঙ্গে
কড়া
ভাষাতেই
রাজ্যপালের
সমালোচনা
করলেন
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়।
ফের
মুখ্যমন্ত্রীর
এই
বিবৃতিতে
রাজ্যের
প্রশাসনিক
প্রধান
ও
সাংবিধানিক
প্রধানের
মধ্যে
সংঘাত
তুঙ্গে
উঠল।
মঙ্গলবার
বিদ্যাসাগরের
মূর্তি
পুনঃপ্রতিষ্ঠার
আগে
হেয়ার
স্কুলের
অনুষ্ঠানে
বক্তব্য
রাখেন
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়।
মুখ্যমন্ত্রী
বলেন,
বাংলার
সংস্কৃতিকে
অপমান
করা
হয়েছে
বিদ্যাসাগরের
মূর্তি
ভেঙে।
তাঁর
বর্ণপরিচয়কে
অপমান
করা
হয়েছে।
যারা
এই
কাজ
করেছে,
তাঁদের
যথোপযুক্ত
শাস্তি
দেওয়া
হবে।
মমতা
বলেন,
যখন
এই
ঘটনা
ঘটেছিল,
তখন
প্রশাসন
আমার
অধীনে
ছিল
না।
নির্বাচন
কমিশনের
অধীনে
ছিল।
আপনারা
সবাই
জানেন,
কারা
এই
কাজ
করেছে।
নির্বাচনী
বিধি
উঠে
যাওয়ার
পর
বিদ্যাসাগর
মূর্তি
ভাঙার
তদন্তে
কমিটি
গঠন
করা
হয়েছে।
এদিন
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
পায়ে
হেঁটে
হেয়ার
স্কুল
থেকে
বিদ্যাসাগরের
মূর্তি
নিয়ে
বিদ্যাসাগর
কলেজে
যান।
মূর্তির
পুনঃপ্রতিষ্ঠা
করেন।
গত
১৪
মে
যেদিন
বিদ্যাসাগরের
মূর্তি
ভাঙা
হয়েছিল,
সেদিনও
বিদ্যাসাগর
কলেজ
পরিদর্শন
করে,
প্রেসিডেন্সি
কলেজে
গিয়েছিলেন
পায়ে
হেঁটে।
এদিনও
হেয়ারস্কুল
থেকে
পায়ে
হেঁটে
বিদ্যাসাগরের
মূর্তি
নিয়ে
গিয়ে
স্বস্থানে
প্রতিষ্ঠা
করলেন।
এদিন
বিদ্যাসাগরের
মূর্তি
প্রতিষ্ঠা
করে
বাঙালি
আবেগ
উসকে
দিলেন
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়।
এদিনের
অনুষ্ঠানে
তিনি
বাংলার
বর্তমান
রাজনৈতিক
পরিস্থিতি
নিয়ে
রাজ্যপালের
বক্তব্যের
কঠোর
সমালোচনা
করেন।
উল্লেখ্য,
রাজ্যপাল
প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র
মোদী,
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
অমিত
শাহ
এবং
জাতীয়
নিরাপত্তা
উপদেষ্টা
অজিত
ডোভালের
সঙ্গে
দেখা
করে
রাজ্য
নিয়ে
রিপোর্ট
পেশ
করেন।
তারপর
বলেন,
যা
বলার
বলেছি।
রাজ্যের
আইনশৃঙ্খলার
পরিস্থিতি
ব্যাখ্যা
করেছি।
এবার
সিদ্ধান্ত
নেবেন
ওনারাই।