ফের মোদী-মমতা বৈঠক, রাজ্যের বকেয়া নিয়ে বৈঠকের সম্ভাবনা দিল্লি সফরে
ফের মোদী-মমতা বৈঠক, রাজ্যের বকেয়া নিয়ে বৈঠকের সম্ভাবনা দিল্লি সফরে
ফের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যের বকেয়া নিয়ে এই বৈঠকের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছ্ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আসন্ন দিল্লি সফরে। ৫ ডিসেম্বর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিল্লিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারেন। তাঁদের মধ্যে বৈঠকও হতে পারে।
সম্প্রতি
কেন্দ্রের
কাছ
থেকে
বিভিন্ন
খাতে
পাওনা
টাকা
নিয়ে
বিজেপি
ও
তৃণমূলের
চাপানউতোর
চলছে।
রাজ্যকে
যাতে
বিভিন্ন
খাতে
টাকা
না
দেওয়া
হয়
তার
সুপারিশ
করেন
বঙ্গের
বিজেপি
নেতারা।
হাতে
না
মেরে
পাতে
মারতে
চাইছে
বিজেপি,
পাল্টা
প্রচার
শুরু
করেছ
তৃণমূল।
এরই
মধ্যে
মমতা
বন্যোেরপাধ্যায়ের
দিল্লি
সফর
ও
বকেয়া
টাকা
নিয়ে
প্রধানমন্ত্রী
মোদীর
সঙ্গে
তাঁর
বৈঠক
বিশেষ
তাৎপর্যপূর্ণ।
নবান্ন সূত্রে খবর রাজ্যের বকেয়া নিয়ে ৫ ডিসেম্বর দেশের বিভিন্ন মুক্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক ডেকেছেন প্রধানমন্ত্রী। সেই বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বাংলার মুখ্যমন্রীেনকেও। তবে এই বৈঠক ছাড়াও বাংলার মুখ্যমন্ত্রী আলাদা করে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন বলেও বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে। সেই বৈঠক-সম্ভাবনা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চর্চা।
রাজ্যের বিভিন্ন প্রকল্পের বকেয়া টাকা নিয়ে প্রধামন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পাশাপাশি বিজেপি নেতাদের টাকা না দেওয়ার ইন্ধন নিয়েও কথা বলবেন তিনি। সম্প্রতি কেন্দ্রেকে চিঠি পাঠানো হয়েছিল মুখ্যমন্ত্রীর তরফে। এর মধ্যেই প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার জন্য বরাদ্দ ৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকার মধ্যে প্রথম দফার ৫৮৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে কেন্দ্রের তরফে।
এই প্রকল্পের আওতায় ৮৫৭ কিলোমিটার রাস্তা তৈরি হবে। তবে ওই প্রকল্পের জন্যও এখনও কেন্দ্রের কাছে রাজ্যের পাপ্য রয়েছে ৪ হাজার ৯১৬ কোটি টাকা। সে নিয়ে মোদী-মমতা সাক্ষাতের সময় কথা হতে পারে। এছাড়া ১০০ দিনের কাজের বকেয়া টাকা নিয়ে বিশেষ করে আলোচনা হতে পারে প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর।
রাজ্যের দাবি, ২০২১-এর ডিসেম্বর থেকে ১০০ দিনের কাজের টাকা বকেয়া পড়ে রয়েছে। কেন্দ্র সেই টাকা মেটায়নি। এই প্রকল্পের বকেয়া টাকার পরিমাণও নেহাত কম নয়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেই বকেয়া টাকা মেটানোর দাবি করতে পারেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে। তার পাশাপাশি গঙ্গাভাঙ নিয়েও তাঁদের কথা হতে পারে। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেন। উল্লেখ্য, ফারাক্কা ব্যারেজ সংলগ্ন এলাকা গঙ্গা ভাঙনের মুখে পড়ছে। মুর্শিদাবাদ, মালদহ ও নদিয়া বিশেষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত।
কেন্দ্রীয়মন্ত্রী জন বার্লার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা, আত্মসমর্পণ তুফানগঞ্জ আদালতে