করোনা আবহে বিপদগ্রস্ত চাষীদের 'বন্ধু' হয়ে উঠেছে মানবাধিকার সংগঠনের সদস্যরা
করোনা আবহে বিপদগ্রস্ত চাষীদের 'বন্ধু' হয়ে উঠেছে মানবাধিকার সংগঠনের সদস্যরা
মাঠে মাঠে পাকা ধান। বোরো ধান কাটার মরসুম শুরু হয়েছে। কিন্তু টানা লকডাউন চলায় টাকা নেই চাষির হাতে। বিশেষ করে বিপাকে পড়েছেন ভাগ চাষি ও ছোট চাষিরা।
জন-মজুরের টাকা কোথা থেকে জোগাড় করবেন তা নিয়ে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে কপালে। মাঠের পাকা ধান মাঠেই ঝড়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এরকম এক কঠিন সময়ে দুর্দশাগ্রস্ত কৃষকদের পাশে এসে দাঁড়ালো হাবড়ার একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
সম্পূর্ণ
নিজস্ব
উদ্যোগে
টুনিঘাটা
পিপলস
মুভমেন্ট
অফ
হিউম্যান
রাইটস
ওয়েলফেয়ার
অ্যাসোসিয়েশনেরর
সদস্যরা
অনেক
চাষির
ধান
ঘরে
তুলে
দিল।
বনবিবিতলা
পাড়ুইপাড়ার
চাষী
পুস্প
হাজরার
১৫
কাঁঠা
জমির
মিনিকেট
ধান
জলে
ভাসছিল।
সংস্হার
সদস্য
কনিকা
কির্ত্তনীয়া,
রুমা
মন্ডল,
অভিজিৎ
বিশ্বাস,গৌতম
দেবনাথ,সমীরণ
কাঞ্জিলাল,
বুলু
বৈদ্য,বিশ্বজিৎ
বাগচীরা
গ্রুপ
করে
যেমন
ধান
কাটলো
তেমনি
ধান
বেঁধে
কাঁধে
করে
মেঠো
গায়ের
মাঠ
ধরে
বাড়িতে
তুলে
দেয়।শুধু
তাই
ই
নয়,ধান
ঝেঁড়েও
দিলো।
সংস্থার
সেক্রেটারি
সঞ্জীব
কাঞ্জিলাল
সহ
অন্যান্যরা
জানান,
লকডাউনে
অনেক
চাষির
আর্থিক
অনটন
বেড়েছে।
তাঁরা
কেউ
কেউ
পারছেন
না
টাকা
খরচ
করে
শ্রমিক
নিয়ে
কাজ
করাতে।
তাই
সাধ্যমতো
ওদের
পাশে
দাঁড়ানোর
চেষ্টা
করছি।
সামাজিক
দূরত্ব
বজায়
রেখে
মুখে
মাক্স
পড়ে
চাষিদের
সঙ্গে
শ্রম
দিচ্ছেন
এই
সংগঠনের
সদস্যরা।
এই
অতিমারির
সময়ে
মানুষ
যখন
দিশেহারা
তখন
কনিকা,
রুমা,
অভিজিৎ,
গৌতমরা
প্রকৃতই
কৃষকের
বন্ধু
হয়ে
উঠেছেন।
করোনা
যুদ্ধের
সৈনিক
এরাও।
বাস ভাড়ার পর এবার আকাশ ছোঁয়া হচ্ছে শহরের ট্যাক্সি ভাড়াও, মাথায় হাত আম জনতার