ড্রাগ কন্ট্রোলারের অনুমতি ছাড়া বাইরে থেকে আনা যাবে না ভ্যাকসিন, গ্লোবাল টেন্ডারে অনিশ্চয়তার মেঘ
ড্রাগ কন্ট্রোলারের অনুমতি ছাড়া বাইরে থেকে আনা যাবে না ভ্যাকসিন, গ্লোবাল টেন্ডারে অনিশ্চয়তার মেঘ
করোনা সংক্রমণে যখন শিখরে রাজ্যে তখন মোদী সরকারের ভ্যাকসিন নীতি আরও বিপদে ফেলছে রাজ্যগুলিকে। ভ্যাকসিনের গ্লোবাল ডেন্ডার দিয়েও সংকট কাটার কোনও আশা তেমন নেই। কারণ ড্রাগ কন্ট্রোলারের অনুমতি ছাড়া কোনও সংস্থাই ভারতে ভ্যাকসিন পাঠাতে পারবে না। ড্রাগ কন্ট্রোলার কেবল মাত্র যেসব প্রস্তুত কারক সংস্থা গুলিকে অনুমোদন দিয়েছে তারাই একমাত্র সেটা পাঠাতে পারবেন।
করোনা সংক্রমণ শিখরে
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ শীর্ষে পৌঁছে গিয়েছে দেশে। দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কা সামলাতে হিমসিম খাচ্ছেন গোটা দেশে। রাজ্যে রাজ্য লকডাউন জারি করা হয়েছে। ট্রেন, বিমান, বাস পরিষেবায় রাশ টানা হয়েছে। দোকান হাজারও প্রায় সব বন্ধ। স্বাভাবিত জীবন যাবন থেকে শত হাত দূরে চলে গিয়েছেন মানুষ। স্কুল কলেজের পরীক্ষা পিছিয়ে যাচ্ছে না হলে বাতিল হয়ে যাচ্ছে করোনা সংক্রমণের ভয়ে। বাতিল হয়ে যাচ্ছে একাধিক সরকারি চাকরির পরীক্ষাও।
ভ্যাকসিন সংকট
করোনা সংক্রমণের পাশাপাশি দেশে শুরু হয়েছে তীব্র ভ্যাকসিন সংকট। দেশের সব রাজ্যেই এই ভ্যাকসিন সংকট দেখা দিয়েছে। আড়াই বছরের মধ্যে দেশের সব নাগরিকদের করোনা টিকাকরণ করার লক্ষ্য মাত্রা নিয়েছিল মোদী সরকার। কিন্তু সেটা কতটা পূরণ করা যাবে তা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। সরকারি বেসরকারি সব হাসপাতালেই করোনা টিকা অমিল। সবার আগে সেকেন্ড ডোজের টিকাকরণে জোর দেওয়া হয়েছে। রাজ্য সরকাররাও সেই পথেই হাঁটছে।
ভ্যাকনিস আনতে বিদেশে
রাজ্য
সরকারগুলিও
ভ্যাকসিন
বাইরে
েথকে
কিনতে
পারবে
বলে
অনুমোদন
দিয়েছে
মোদী
সরকার।
ভ্যাকসিন
সংকট
মোকাবিলায়
একাধিক
রাজ্য
গ্লোবাল
টেন্ডার
ডেেকছে।
কিন্তু
তাতে
খুব
একটা
সুরাহা
হবে
বলে
মনে
হয়
না।
কারন
গ্লোবাল
টেন্ডারের
ক্ষেত্রে
রয়েছে
গোড়ায়
গলদ।
বাইরের
যেকোনও
সংস্থাকে
ভ্যাকসিন
তৈরির
বরাত
দিতে
পারবে
না
রাজ্যগুলি।
কারণ
ড্রাগ
কন্ট্রোলারের
অনুমতি
ছাড়া
বাইরে
থেকে
কেই
ভ্যাকসিন
দেশে
পাঠাতে
পারবে
না।
কেবল
মাত্র
যে
সংস্থাগুলির
তৈরি
ভ্যাকসিন
দেশে
আনার
অনুমোদন
ড্রাগ
কন্ট্রোলার
দিয়েছে
কেবল
সেই
সংস্থা
গুলিই
ভারতে
ভ্যাকসিন
তৈরি
করে
পাঠাতে
পারবে।
দুটি ডোজের ব্যবধান বাড়ল
করোনা সংক্রমণের হার বেড়ে যাওয়াট টিকা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কোভিশিল্ডের দুটি ডোজের ব্যবধান বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ১২ থেকে ১৬ সপ্তাহ পর দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার কথা বলেছে আইসিএমআর। অন্যদিকে কোভিশিল্ডের ডোজের ব্যবধানে কোনও পরিবর্তন আনা হয়নি।
করোনার বাড়বাড়ন্তে বাজার থেকে উধাও ভিটামিন সি-জিঙ্ক! বিনা প্রেসক্রিপশনে ওষুধ না বিক্রির নির্দেশ